ব্রেকিং:
সংসার চালানো কষ্ট হলেও বাপ-দাদার পেশা ধরে রেখেছেন চাটমোহরের শাঁখা পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় টানা ৪০ দিন নামাজ পড়ে বাইসাইকেলসহ বিভিন পাবনার সাবেক ওসির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতার অভিযোগ পাবনায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পাবিপ্রবির তিন শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব পাবনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন "মুতআহ বিয়ে, গুপ্তচর ক্যাথরিন শাকদাম ও ইরানের নিরাপত্তা: এক রাষ্ট সেনাবাহিনী বিচার প্রক্রিয়া ও মানবাধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

শুক্রবার   ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫   ভাদ্র ২৭ ১৪৩২   ১৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

পাবনার খবর
সর্বশেষ:
সংসার চালানো কষ্ট হলেও বাপ-দাদার পেশা ধরে রেখেছেন চাটমোহরের শাঁখা পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় টানা ৪০ দিন নামাজ পড়ে বাইসাইকেলসহ বিভিন পাবনার সাবেক ওসির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতার অভিযোগ পাবনায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পাবিপ্রবির তিন শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব পাবনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন "মুতআহ বিয়ে, গুপ্তচর ক্যাথরিন শাকদাম ও ইরানের নিরাপত্তা: এক রাষ্ট সেনাবাহিনী বিচার প্রক্রিয়া ও মানবাধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
৩২৬

পাবনার ইছামতি নদী থেকে অবৈধ বাঁধ অপসারণ দাবি এলাকাবাসীর

পাবনার খবর

প্রকাশিত: ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫  

 

পাবনার বেড়া-সাঁথিয়া উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত ইছামতি নদী থেকে মাছ চাষের উদ্দেশ্যে তৈরি বাঁশ ও জালের অবৈধ বাঁধ অপসারণ শুরু করেছে উপজেলা প্রশাসন।

মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) সাঁথিয়া পৌর সদরের সেতু এলাকা থেকে এ অপসারণ কার্যক্রম শুরু হয়। সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রিজু তামান্না এ কাজের উদ্বোধন করেন। এ সময় সাঁথিয়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শামসুর রহমান ও থানা পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বাঁধ অপসারণে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বেড়া ও সাঁথিয়া এলাকাবাসী। তারা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে নদী লিজ নিয়ে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করা হতো। এতে পানির স্বাভাবিক প্রবাহ ব্যাহত হতো এবং নদীতে কচুরিপানা জমে পানি দূষিত হয়ে যেত। এর ফলে মশা-মাছির উপদ্রব বাড়ত এবং দূষিত পানি ব্যবহারের কারণে চর্মরোগসহ নানা রোগ ছড়িয়ে পড়ত। তাছাড়া স্থানীয়রা বিশুদ্ধ পানি ব্যবহারের সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হতেন।

সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিজু তামান্না বলেন, বিগত সময়ে ইছামতি নদীর বিভিন্ন অংশ ইজারা দেওয়া হতো। তবে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী এ বছর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নদীটির কোনো অংশই লিজ দেওয়া হয়নি বা কেউ লিজ নেয়নি। সেহেতু এ বছর বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ করার কোনো সুযোগ নেই।

পাবনা জেলা প্রশাসকের নির্দেশে নদী থেকে সকল অস্থায়ী বাঁধ অপসারণ করা হচ্ছে। সরকারি সম্পত্তি যেন কেউ অবৈধভাবে দখলে রাখতে না পারে, সে লক্ষ্যেই আমাদের এই উচ্ছেদ অভিযান। ইছামতি নদীটি এলাকাবাসীর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সেচখাল। অবৈধ বাঁধ উচ্ছেদের ফলে স্থানীয় জনগণ নিজেরাই নদীর পানি ব্যবহার ও মৎস্য শিকার করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, ১৯৯০ সালে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ইছামতি নদীর ৪২ কিলোমিটার অংশকে ‘পাবনা সেচ ও পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প’-এর প্রধান সেচখাল হিসেবে ঘোষণা করে। সেচখালে পরিণত হওয়ার পর থেকে নদীর দুই পাড়ের অসংখ্য মানুষ সেচ এবং গৃহস্থালির কাজে এর পানি ব্যবহার করে আসছেন।

পাবনার খবর
এই বিভাগের আরো খবর