ব্রেকিং:
সংসার চালানো কষ্ট হলেও বাপ-দাদার পেশা ধরে রেখেছেন চাটমোহরের শাঁখা পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় টানা ৪০ দিন নামাজ পড়ে বাইসাইকেলসহ বিভিন পাবনার সাবেক ওসির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতার অভিযোগ পাবনায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পাবিপ্রবির তিন শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব পাবনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন "মুতআহ বিয়ে, গুপ্তচর ক্যাথরিন শাকদাম ও ইরানের নিরাপত্তা: এক রাষ্ট সেনাবাহিনী বিচার প্রক্রিয়া ও মানবাধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

শুক্রবার   ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫   ভাদ্র ২৭ ১৪৩২   ১৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৭

পাবনার খবর
সর্বশেষ:
সংসার চালানো কষ্ট হলেও বাপ-দাদার পেশা ধরে রেখেছেন চাটমোহরের শাঁখা পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় টানা ৪০ দিন নামাজ পড়ে বাইসাইকেলসহ বিভিন পাবনার সাবেক ওসির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতার অভিযোগ পাবনায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পাবিপ্রবির তিন শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব পাবনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন "মুতআহ বিয়ে, গুপ্তচর ক্যাথরিন শাকদাম ও ইরানের নিরাপত্তা: এক রাষ্ট সেনাবাহিনী বিচার প্রক্রিয়া ও মানবাধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
৭৬

পাবনার পাঁচ আসন : মনোনয়নপ্রত্যাশীদের দৌড়ঝাঁপে ভোটের মাঠ সরগরম

পাবনার খবর

প্রকাশিত: ১৮ আগস্ট ২০২৫  

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ঘোষণা অনুযায়ী ইতোমধ্যে নির্বাচনি ট্রেনে উঠেছে দেশ। আগামী ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন । রোডম্যাপও শিগগির দেওয়ার কথা রয়েছে। এসব কর্মসূচির মাধ্যমে সরকারের প্রস্তুতি চলমান, অন্যদিকে রাজনৈতিক দলগুলোও প্রস্তুত । ইতোমধ্যে মাঠে নেমে পড়েছেন নেতারা। নানামুখী প্রচারে নিজ নিজ এলাকায় উৎসবের আমেজ তৈরি করেছেন মনোনয়নপ্রত্যাশীরা।

পাবনার ৯ উপজেলা নিয়ে পাঁচটি আসন গঠিত। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকার উৎখাতের পরই এসব নির্বাচনি এলাকায় মুক্ত পরিবেশ তৈরি হয়। অভ্যুত্থানপন্থি সব দলের নেতাকর্মীরা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়েছে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য। বেড়েছে সভা-সমাবেশ ও জনসংযোগ। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পথপ্রান্তরে ছুটে বেড়াচ্ছেন বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা। তারা এলাকার উন্নয়নে নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে মানুষকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করছেন।

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সবার আগে প্রার্থী ঘোষণা করে নির্ঝঞ্ঝাট কর্মসূচি নিয়ে ভোটের মাঠে এগিয়ে আছে। এছাড়া আরো কয়েকটি দলের প্রার্থীও চূড়ান্ত করা হয়েছে। বিএনপির কান্ডারি নির্ধারণ না হওয়ায় মনোনয়ন পাওয়ার জন্য দলটির নেতারা ‎মাঠপর্যায়ে কর্মিবাহিনী তৈরি করে জনসভায় ব্যাপক লোকজন উপস্থিতি দেখিয়ে দলীয় হাইকমান্ডে যোগাযোগ করছেন।

পাবনা-১ (সাঁথিয়া ও বেড়ার আংশিক)

দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থী মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে শেখ হাসিনার ক্যাঙারু আদালতে দণ্ডিত জামায়াতের সাবেক আমির মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর ছেলে ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেন একক প্রার্থী হিসেবে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। সভা-সেমিনার, শোডাউন করে নিজের বাবার অবদানকে তুলে ধরার চেষ্টা করছেন তিনি। জুডিশিয়াল ক্লিনিংয়ের মাধ্যমে বাবাকে হত্যা করেছে হাসিনাÑবিষয়টি তিনি সামনে আনছেন। মানবিক দৃষ্টি থেকে তাকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন সাঁথিয়াবাসীকে। ইতোমধ্যে কেন্দ্রীয় নেতাদের এনে বেশ কয়েকটি বড় সমাবেশ করে নিজেদের অবস্থান জানান দিয়েছেন।

‎‎ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান বলেন, ‘এ আসনে আমার বাবা সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি মন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে এক টাকারও দুর্নীতি কেউ প্রমাণ করতে পারেনি। অত্যন্ত সাদামাটা জীবনযাপন করতেন। আমার বাবাকে অন্যায়ভাবে জুডিশিয়াল কিলিংয়ের মাধ্যমে হত্যা করেছে হাসিনা সরকার। বাবার প্রতি মানুষের মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকেই আমাকে ভোট দেবে। প্রচুর সাড়াও পাচ্ছি। সুযোগ পেলে বাবার অসমাপ্ত কাজ আমি করে যাব-ইনশাআল্লাহ।’

‎বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন দেশবরেণ্য সাংবাদিক ও টকশো ব্যক্তিত্ব এমএ আজিজ ও মনজুর কাদের। এছাড়া সাঁথিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ভিপি শামসুর রহমান, তাঁতীদলের সহসভাপতি হাজি ইউনুস আলী, সাবেক ছাত্রনেতা ডা. মীর শফিকুল ইসলাম, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা সালাহ উদ্দিন খান ও কেন্দ্রীয় যুবদলের সদস্য মাসুদুল হক মাসুমসহ বেশ কয়েকজন তৎপর আছেন।

তারা ভোটারদের মধ্যে লিফলেট বিতরণ করে নিজের অবস্থান জানান দিচ্ছেন। এমপি হলে উন্নয়নের নানা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন তারা। দলীয় মনোনয়ন পেতে করছেন দৌড়ঝাঁপ।

পাবনা-২ (সুজানগর ও বেড়া)

এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়ার দৌড় প্রতিযোগিতায় নামেন দুই হেভিওয়েট নেতা। কৃষক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য একেএম সেলিম রেজা হাবিবের মধ্যে দ্বন্দ্বও চলে আসছিল। সম্প্রতি কৃষক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি পাবনা-৩ আসনে কাজ করার জন্য প্রাথমিক নির্দেশনা পাওয়ায় সেই দ্বন্দ্ব আপাতত মিটে গেছে। কিছুদিন আগে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা একটি বৈঠক শেষে সাবেক সংসদ সদস্য একেএম সেলিম রেজা হাবিবকে এ আসনে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন। দলের নির্দেশনা পেয়ে তিনি এলাকার মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। ঝিমিয়ে পড়া কর্মীদের উজ্জীবিত করতে রাতদিন কাজ করছেন। পালন করছেন সভা, সেমিনার, নির্বাচনি শোডাউনসহ নানা কর্মসূচি।

জামায়াত অনেক আগেই দলের সুজানগর উপজেলা আমির অধ্যাপক কেএম হেসাব উদ্দিনকে প্রার্থী নির্ধারণ করেছে। কোনো প্রতিন্দ্বন্দ্বী না থাকায় এবং নেতাকর্মীদের মধ্যে গ্রুপিং বা কোন্দল না থাকায় এককাট্টা হয়ে প্রচারে নেমেছেন সব স্তরের নেতাকর্মীরা। এতে জামায়াতের সমর্থকও বাড়ছে।

‎এ আসনে তেমন আলোচনায় ছিল না জামায়াত। ধীরে ধীরে দলটির প্রভাব বাড়তে দেখা যাচ্ছে। চলতি বছরের মার্চের প্রথম সপ্তাহে সুজানগরের ইউএনও অফিসে জামায়াতের চার নেতাকর্মীকে মারধর করেন কয়েকজন বিএনপি নেতাকর্মী। ওই ঘটনার পর কয়েক দফায় ভুক্তভোগীরা ব্যাপক জনসমাগমে প্রতিবাদ মিছিল ও মারধরের বিচার দাবিতে পথসভা করেন। এছাড়া কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে বিশাল কর্মী সম্মেলন করা হয়। সে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়ে পুরো এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন দলটির প্রার্থী।

এছাড়া এ আসনে গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি অ্যাডভোকেট সরওয়ার খান জুয়েল প্রার্থী হয়েছেন।

পাবনা-৩ (চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া  ফরিদপুর)

আসনটিতে বিএনপির মনোনয়ন পেতে তৎপর পাঁচ-ছয় নেতা। তারা হলেনÑকৃষক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন, সাবেক এমপি কেএম আনোয়ারুল ইসলাম, চাটমোহর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাসাদুল ইসলাম হীরা, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য হাসানুল ইসলাম রাজা, জেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক সাংবাদিক জহুরুল ইসলাম।

তাদের মধ্যে হাসান জাফির তুহিন পাবনা-২ আসন থেকে মনোনয়ন দাবি করলেও নির্বাচনে অংশ নিতে তাকে পাবনা-৩ আসনে নির্বাচনমুখী কাজ করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক নির্দেশনা পেয়ে নিয়মিত উঠান বৈঠক, মতবিনিময় সভাসহ নানা কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছি। এখানে নতুন হলেও ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। আমি নির্বাচিত হলে যারা চাকরি বঞ্চিত তাদের জন্য কাজ করব। ব্যবসায়ীদেরও সহযোগীতা করব। ধানের শীষ প্রত্যাশা ছাড়িয়ে বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হব।’

জামায়াত ভাঙ্গুড়া উপজেলা আমির অধ্যাপক মাওলানা আলী আছগারকে প্রার্থী ঘোষণা করেছে। আনুষ্ঠানিক মনোনয়ন পাওয়ার পরই তার পক্ষে নির্বাচনি মাঠে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন দলের নেতাকর্মীরা। বিভিন্ন এলাকা ঘুরে মানুষকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করছেন তারা।

পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী ও আটঘরিয়া)

এ আসনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পাওয়ার আশা করছেন দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজুল ইসলাম সরদার এবং জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঈশ্বরদী পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া পিন্টু।

‎‎বিএনপিকে সুসংগঠিত রাখতে নির্বাচনি সভা-সমাবেশ ও কর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করছেন হাবিবুর রহমান ও জাকারিয়া পিন্টু। তারা বিভিন্ন সভা-সমাবেশে প্রকাশ্যেই পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করছেন, সমালোচনার ঝড় তুলছেন। এ নিয়ে নেতাকর্মীদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়ছে। ক্ষুণ্ণ হচ্ছে দল ও মনোনয়নপ্রত্যাশীদের ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি। ভোটাররাও তাদের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলছেন।

হাবিবুর রহমান বলেন, ‘দলীয় নির্দেশনা পাওয়ার পর কর্মী জোগাড় থেকে শুরু করে সভা-সেমিনার ও সেবামূলক কাজ করছি। ধানের শীষের বিজয় নিয়ে আমরা ঘরে ফিরবÑইনশাআল্লাহ। সাধারণ মানুষ আমাদের ভোট দেওয়ার জন্য উৎসুক হয়ে আছে। চারদিকে শুধু ধানের শীষের বিজয় স্লোগান চলছে।’

জামায়াত থেকে দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা জামায়াতের আমির ও কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল। তিনি বলেন, ‘নির্বাচন সামনে রেখে প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ, পথসভা ও সমাবেশ করছি। এক বছর আগেই শহর ও গ্রামের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় ব্যানার, ফেস্টুন ও পোস্টার টাঙিয়ে প্রচার শুরু করেছি। গণসংযোগে সাধারণ মানুষের ব্যাপক সাড়াও পাচ্ছি। অনেকে নিজে থেকেই আমার জন্য কাজ করছেন। দলমতনির্বিশেষে সবাই এক হয়ে দাঁড়িপাল্লার বিজয়ে কাজ করছেন।

পাবনা-৫ (সদর)

এ আসনে ধানের শীষ পাওয়ার জন্য তৎপর আছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী ও শ্রমিক দলের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট শামছুর রহমান শিমুল বিশ্বাস। তিনি স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়সহ বিভিন্ন সভার মধ্য দিয়ে তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াচ্ছেন। নানা কর্মসূচির মাধ্যমে সরগরম রেখেছেন নির্বাচনি এলাকা। তবে এখানে বিএনপির নমিনি হতে চান কৃষক দলের সহসভাপতি মামুন হোসেন ও জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুন নবী স্বপন।

শিমুল বিশ্বাস বলেন, ‘ধানের শীষের কান্ডারি হওয়ার বিষয়ে ইতোমধ্যে দলের পক্ষ থেকে প্রাথমিক নির্দেশনা পেয়েছি। দলের বিজয়ের জন্য নিরলসভাবে কাজ করছি। বিপুল ভোটে ধানের শীষ বিজয়ী হবে বলে শতভাগ আশা আছে।’

জামায়াত এ আসনে দলটির জেলা শাখার নায়েবে আমির প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইকবাল হোসাইনকে প্রার্থী ঘোষণা করেছে। তিনি আগেই মনোনয়ন পাওয়ায় প্রচার পেয়েছেন বাড়তি সময়। সভা-সমাবেশ, কর্মী সম্মেলনসহ দলীয় নেতাদের নিয়ে জনবহুল অঞ্চল বা হাটবাজার এলাকায় গণসংযোগ করে বেড়াচ্ছেন। এছাড়া জানাজা নামাজে অংশগ্রহণ ও বিভিন্ন মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে জনগণের মধ্যে প্রচার চালিয়ে জনসমর্থন বাড়াচ্ছেন। নির্বাচনি শোডাউনসহ ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।

‎প্রিন্সিপাল ইকবাল বলেন, সবাই জানে এটা মূলত জামায়াতের আসন। মাওলানা আবদুস সোবহান দীর্ঘদিন এমপি ছিলেন। তিনি সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। এলাকার সব উন্নয়নে তার নাম গৌরবের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। এছাড়া আমি পাবনার মানুষের জন্য অনেক আগে থেকেই কাজ করছি। সাধারণ মানুষের ব্যাপক সাড়াও পাচ্ছি। এখানে দাঁড়িপাল্লা বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে ইনশাআল্লাহ।

পাবনার খবর
এই বিভাগের আরো খবর