ব্রেকিং:
সংসার চালানো কষ্ট হলেও বাপ-দাদার পেশা ধরে রেখেছেন চাটমোহরের শাঁখা পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় টানা ৪০ দিন নামাজ পড়ে বাইসাইকেলসহ বিভিন পাবনার সাবেক ওসির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতার অভিযোগ পাবনায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পাবিপ্রবির তিন শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব পাবনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন "মুতআহ বিয়ে, গুপ্তচর ক্যাথরিন শাকদাম ও ইরানের নিরাপত্তা: এক রাষ্ট সেনাবাহিনী বিচার প্রক্রিয়া ও মানবাধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

শনিবার   ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫   আশ্বিন ১২ ১৪৩২   ০৪ রবিউস সানি ১৪৪৭

পাবনার খবর
সর্বশেষ:
সংসার চালানো কষ্ট হলেও বাপ-দাদার পেশা ধরে রেখেছেন চাটমোহরের শাঁখা পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় টানা ৪০ দিন নামাজ পড়ে বাইসাইকেলসহ বিভিন পাবনার সাবেক ওসির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতার অভিযোগ পাবনায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পাবিপ্রবির তিন শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব পাবনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন "মুতআহ বিয়ে, গুপ্তচর ক্যাথরিন শাকদাম ও ইরানের নিরাপত্তা: এক রাষ্ট সেনাবাহিনী বিচার প্রক্রিয়া ও মানবাধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
৬৯৮

অর্ধেকই ভাঙাচোরা ২৪০ কিলোমিটার সড়কের

পাবনার খবর

প্রকাশিত: ১৬ জুন ২০২৫  

খানাখন্দে ভরা পাবনা পৌর শহরের সড়ক।

খানাখন্দে ভরা পাবনা পৌর শহরের সড়ক।

সংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে পাবনা পৌর শহরের বেশির ভাগ সড়ক। খানাখন্দে ভরা এসব সড়কে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। সামান্য বৃষ্টিতেই সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। এতে চলাচলে দুর্ভোগে পড়ছে সাধারণ মানুষ। দুর্ভোগ লাঘবে দ্রুত সড়কগুলো সংস্কারের দাবি উঠলেও কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

পাবনা পৌরসভার তথ্যমতে, বর্তমানে পাবনা পৌরসভার মধ্যে পাকা রাস্তা রয়েছে ২৪০ কিলোমিটার। যার প্রায় অর্ধেকই সংস্কারের প্রয়োজন। আর এসব রাস্তায় মোট ড্রেন রয়েছে ১১৯ কিলোমিটার।

গত শনিবার দুপুরে পাবনা পৌর শহরের কয়েকটি সড়ক ঘুরে দেখা যায়, শহরের প্রবেশপথ মুজাহিদ ক্লাব থেকে পাবনা শহর পর্যন্ত সড়কটি একেবারেই চলাচলের অনুপযোগী। হাজারো খানাখন্দে ভরা সড়ক; ড্রেনেজ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে।

গুরুত্বপূর্ণ আরেকটি সড়ক হলো পাবনা শহর থেকে জেনারেল হাসপাতাল হয়ে বাইপাস সড়ক। ভাঙাচোরা, গর্তে ভরা সড়কটিতে চলাচলই যেন দায়। অসুস্থ মানুষ হাসপাতালে যেতে যেন আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ ছাড়া যানজট যেন নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এ ছাড়া আতাইকুলা সড়ক, বড়বাজার সড়ক, শালগাড়িয়া গোরস্তান সড়কসহ বেশ কয়েকটি সড়কের রাস্তায় বিটুমিন আর খোয়া উঠে সৃষ্টি হয়েছে অসংখ্য গর্তের। একটু বৃষ্টিতেই জমে থাকে পানি। তাই ঝুঁকি নিয়েই চলছে যানবাহন। আর প্রতিনিয়তই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা। স্থানীয়দের দাবি, বছরের পর বছর এমন দুর্ভোগ থাকলেও নজর দেয়নি কেউ। দ্রুত এসব রাস্তা সংস্কারের পাশাপাশি ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নতি করার দাবি জানান স্থানীয়রা।

পাবনা শাপলা প্লাস্টিক মোড়ের ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘পাবনা পৌর শহরের মধ্যে হাসপাতাল রোড এবং আতাইকুলা রোডের অবস্থা সবচেয়ে বেশি খারাপ। এসব রাস্তা নির্মাণ না করায় সাধারণ মানুষকে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিগত দিনগুলোতেও এসব রাস্তায় উন্নয়ন করা হয়নি। বর্তমানেওহচ্ছে না। তাই পৌরসভা কর্তৃপক্ষ নজর দেবে বলে আশা করি।’

আরিফ আহমেদ নামের এক পথচারী বলেন, ‘পাবনার জেনারেল হাসপাতাল সড়কের অবস্থা দেখে মনে হয়, সড়কটি নিজেই খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছে। রোগীদের চলাচলে প্রচণ্ড সমস্যা হচ্ছে।’

এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে পাবনা পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী ওবায়েদুল হক বলেন, ‘পৌরসভার ফান্ডে টাকার সংকট রয়েছে। এরই মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কের টেন্ডার দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। এ ছাড়া রাস্তার পাশাপাশি ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নতিকল্পে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে।’

পাবনার খবর
এই বিভাগের আরো খবর