ব্রেকিং:
সংসার চালানো কষ্ট হলেও বাপ-দাদার পেশা ধরে রেখেছেন চাটমোহরের শাঁখা পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় টানা ৪০ দিন নামাজ পড়ে বাইসাইকেলসহ বিভিন পাবনার সাবেক ওসির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতার অভিযোগ পাবনায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পাবিপ্রবির তিন শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব পাবনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন "মুতআহ বিয়ে, গুপ্তচর ক্যাথরিন শাকদাম ও ইরানের নিরাপত্তা: এক রাষ্ট সেনাবাহিনী বিচার প্রক্রিয়া ও মানবাধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

শুক্রবার   ০১ আগস্ট ২০২৫   শ্রাবণ ১৬ ১৪৩২   ০৬ সফর ১৪৪৭

পাবনার খবর
সর্বশেষ:
সংসার চালানো কষ্ট হলেও বাপ-দাদার পেশা ধরে রেখেছেন চাটমোহরের শাঁখা পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় টানা ৪০ দিন নামাজ পড়ে বাইসাইকেলসহ বিভিন পাবনার সাবেক ওসির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতার অভিযোগ পাবনায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পাবিপ্রবির তিন শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব পাবনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন "মুতআহ বিয়ে, গুপ্তচর ক্যাথরিন শাকদাম ও ইরানের নিরাপত্তা: এক রাষ্ট সেনাবাহিনী বিচার প্রক্রিয়া ও মানবাধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
৮২

পাবনা মোজাহিদ ক্লাব সড়কের বেহালদশা, চলাচলে ভোগান্তি

পাবনার খবর

প্রকাশিত: ৫ জুন ২০২৫  

 

পাবনা মোজাহিদ ক্লাব থেকে শহরের প্রাণকেন্দ্র পাঁচমাথা মোড় পর্যন্ত রাস্তাটি যান চলাচলে অনুপযোগী।  হেলে দুলে চলছে অটো, ভ্যান ও রিকশা, যেকোন সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। রাস্তাটিতে নানান খানা-খন্দে ভরা, বিভিন্ন স্থানে হয়ে গেছে গর্ত। সামন্য বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় রাস্তাটি। হেঁটে চলাচল করা গেলেও যানবাহন নিয়ে চলাচল দায়। 

পাবনা মোজাহিদ ক্লাব দিয়ে পাবনার শহরে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ কর্মস্থলে আসে এবং অটোরিকশা,অটোবাইক, পণ্যবাহী ভ্যান গাড়ি মালামাল  ও যাত্রী নিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে পৌছিয়ে দিতে কাজ করেন।

পাবনা মোজাহিদ ক্লাব দিয়ে পাবনা সদর উপজেলা (আংশিক),  আতাইকুলা থানা, সাঁথিয়া, বেড়া, কাশিনাথপুর, আমিনপুর থানার মানুষ এই রাস্তা দিয়ে পাবনা শহরে প্রবেশ করে।  এই মোজাহিদ ক্লাবকে শহরে যাওয়ার প্রবেশদ্বারও বলা হয়। অটোচালক গুলো রাস্তা দিয়ে গাড়ি চালাতে পারছেন না।  গাড়ি চালালেও যে টাকা কাজ করছে তার চেয়ে বেশি টাকা গাড়ি মেরামত করার জন্য ব্যয় করতে হচ্ছে। 

এই রাস্তায় ঘটছে প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনা। অটোচালক মোঃ আবু তালেপ (৪৫) বলেন, আমরা প্রতিদিন শহরে যাত্রীনিয়ে যাওয়া আসা করি। রাস্তাটি এমন খারাপ হয়েছে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। আমাদের ছোট গাড়িগুলো এই রকম রাস্তায় বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। 

রিকশাচালক তেজো (৪০) বলেন, আমাদের রিকশা নিয়ে চলাচল বেকায়দা হয়েছে। গাড়ির চাকা প্রতিনিয়ত নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যে টাকা রোজগার করি তা থেকে গাড়ি মেরামত করতেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। সন্তানদের লেখা পড়া, সামনে ঈদ সব কিছু মিলিয়ে আমাদের সংসারের খরচ চালানো অনেক কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। 

পাবনার খবর
এই বিভাগের আরো খবর