শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ চৈত্র ১৪ ১৪৩০ ১৯ রমজান ১৪৪৫
পাবনার খবর
প্রকাশিত: ২৯ এপ্রিল ২০২০
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় মোট ছয়জন নিবন্ধিত ডিলার থাকলেও চক্রাকারে একজনকরে ডিলারকে পণ্য দিচ্ছেন টিসিবি। প্রতিবারে ডিলারকে ৩ হাজার কেজি চিনি, ৪ হাজার ৫০০ লিটার সয়াবিন তেল, ৬০০ কেজি মসুরের ডাল, ১ হাজার ৫০০ কেজি ছোলা ও ১৮০ কেজি খেজুর দেয়া হচ্ছে। এই পন্য প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৩শ জনের কাছে বিক্রয় করা যায়। কিন্তু লাইনে থাকে তিনগুনেরও বেশি নারী পুরুষ। ০ বুধবার ও গতদিন গুলোতে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ভাঙ্গুড়া বড়াল মাঠ ও ভাঙ্গুড়া হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিদিনের একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক পন্য বিক্রয় হয় বিধায় লোকজন সকাল থেকেই ভীড় জমায় উল্লেখিত জায়গাগুলোতে। নারী ও পুরুষেরা আলাদা লাইনে দাড়ালেও পুরুষের লাইন নিয়ন্ত্রনে পুলিশ কাজ করলেও নারীদের লাইনে বিশৃঙ্খলা লেগেই থাকে। দীর্ঘ সময় লাইনে থাকলেও দ্বিধায় থাকেন পণ্য পাওয়া নিয়ে। কারণ একধিক দিন লাইনে দাড়িয়ে পণ্য না পাওয়া লোকও দেখা যায় লাইনে। রেজাউল করিম নামে এক ব্যাক্তি বলেন, ছোট একটা ব্যবসা ছিল করোনায় বন্ধ থাকায় একটু ঝামেলায় পড়েছি। তাই ঝুঁকি নিয়েই টিসিবির পণ্য কিনতে এসেছি। গতদিন নিতে না পারায় আজ খুব সকালে এসে লাইনে রয়েছি। বুধবারে বরাদ্ধ পাওযা টিসিবির ডিলার আজাদ খান বলেন, বরাদ্ধ পাওয়া পণ্য চাহিদার তুলনায় অনেক কম। কিন্তু লাইনে থাকছে প্রচুর মানুষ ফলে সবাইকে পণ্য দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। সরকার ডিলারদের বরাদ্ধ বাড়ালে এই সমস্য কমানো সম্ভব। ভাঙ্গুড়া উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন, বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরেও এসেছে। তাই আগামী দিন থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে ভাগ করে টিসিবির পণ্য বিক্রির ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সেখানে সুতা টাঙিয়ে এবং গোল বৃত্ত অঙ্কন করে ক্রেতাদের লাইন দাঁড়ানোর ব্যবস্থা করা হবে।
করোনায় কর্মহীন মানুষের সংখ্যা অগণিত হলেও এতে বিপাকে পড়েছেন মূ্লত মধ্যম ও নিম্ন আয়ের মানুষ। এ অবস্থায় তাদের অন্যতম ভরসার জায়গা হয়ে দাঁড়িয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি)র নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য। আর এই দ্রব্য কিনতে ভীড় করছে মানুষ ফলে করোনা পরিস্থিতিতেও সেখানে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। আবার চাহিদার তুলনায় পণ্য কম থাকায় পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছেন ডিলারেরা খালি হাতেও ফিরতে হচ্ছে অনেককে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় মোট ছয়জন নিবন্ধিত ডিলার থাকলেও চক্রাকারে একজনকরে ডিলারকে পণ্য দিচ্ছেন টিসিবি। প্রতিবারে ডিলারকে ৩ হাজার কেজি চিনি, ৪ হাজার ৫০০ লিটার সয়াবিন তেল, ৬০০ কেজি মসুরের ডাল, ১ হাজার ৫০০ কেজি ছোলা ও ১৮০ কেজি খেজুর দেয়া হচ্ছে। এই পন্য প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৩শ জনের কাছে বিক্রয় করা যায়। কিন্তু লাইনে থাকে তিনগুনেরও বেশি নারী পুরুষ।
বুধবার ও গতদিনগুলোতে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ভাঙ্গুড়া বড়াল মাঠ ও ভাঙ্গুড়া হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিদিনের একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক পন্য বিক্রয় হয় বিধায় লোকজন সকাল থেকেই ভীড় জমায় উল্লেখিত জায়গাগুলোতে। নারী ও পুরুষেরা আলাদা লাইনে দাড়ালেও পুরুষের লাইন নিয়ন্ত্রনে পুলিশ কাজ করলেও নারীদের লাইনে বিশৃঙ্খলা লেগেই থাকে। দীর্ঘ সময় লাইনে থাকলেও দ্বিধায় থাকেন পণ্য পাওয়া নিয়ে। কারণ একধিক দিন লাইনে দাড়িয়ে পণ্য না পাওয়া লোকও দেখা যায় লাইনে।রেজাউল করিম নামে এক ব্যাক্তি বলেন, ছোট একটা ব্যবসা ছিল করোনায় বন্ধ থাকায় একটু ঝামেলায় পড়েছি। তাই ঝুঁকি নিয়েই টিসিবির পণ্য কিনতে এসেছি। গতদিন নিতে না পারায় আজ খুব সকালে এসে লাইনে রয়েছি।বুধবারে বরাদ্ধ পাওযা টিসিবির ডিলার আজাদ খান বলেন, বরাদ্ধ পাওয়া পণ্য চাহিদার তুলনায় অনেক কম। কিন্তু লাইনে থাকছে প্রচুর মানুষ ফলে সবাইকে পণ্য দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। সরকার ডিলারদের বরাদ্ধ বাড়ালে এই সমস্য কমানো সম্ভব।
ভাঙ্গুড়া উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন, বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরেও এসেছে। তাই আগামী দিন থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ে ভাগ করে টিসিবির পণ্য বিক্রির ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সেখানে সুতা টাঙিয়ে এবং গোল বৃত্ত অঙ্কন করে ক্রেতাদের লাইন দাঁড়ানোর ব্যবস্থা করা হবে।
স/এমএস
pabnasamachar.com
সর্বশেষ
জনপ্রিয়