বদলে যাচ্ছে শিক্ষাক্রম, আসছে নতুনত্ব
পাবনার খবর
প্রকাশিত: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
প্রাক-প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাব্যবস্থায় বড় পরিবর্তন এনে ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম’ রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এ রূপরেখা প্রণয়ন করেছে, যা সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে উপস্থাপন করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। প্রধানমন্ত্রী খসড়া রূপরেখায় অনুমোদনও দিয়েছেন।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা উপস্থাপন করা হয়। এ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। পরে সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে শিক্ষাক্রম রূপরেখার বিস্তারিত তুলে ধরেন ডা. দীপু মনি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘২০২৫ সাল থেকে নতুন প্রণীত জাতীয় শিক্ষাক্রম পুরোপুরিভাবে কার্যকর করা হবে। তার আগে আগামী বছর থেকে প্রাথমিকের প্রথম এবং মাধ্যমিকের ষষ্ঠ শ্রেণিতে পাইলটিং শুরু হবে। ২০২৩ সাল থেকে প্রাথমিকের প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি এবং মাধ্যমিকের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে শুরু হবে নতুন শিক্ষাক্রম। ২০২৪ সালে তৃতীয়, চতুর্থ, অষ্টম ও নবম শ্রেণি এবং ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে এ শিক্ষাক্রম শুরু হবে। ২০২৫ সালের মধ্যে পুরো শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।’
তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত থাকছে না পরীক্ষা
খসড়া রূপরেখা অনুযায়ী প্রাক-প্রাথমিক থেকে শুরু করে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত কোনো বার্ষিক পরীক্ষা থাকছে না। ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা দিয়ে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে হবে না। তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত বিদ্যালয়েই ধারাবাহিক মূল্যায়ন হবে অর্থাৎ ক্লাসে মূল্যায়ন করা হবে। এরপর চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণিতে শিখনকালীন মূল্যায়ন হবে ৬০ শতাংশ। ৪০ শতাংশ মূল্যায়ন হবে ক্লাস শেষে পরীক্ষার মাধ্যমে, যেটিকে রূপরেখায় ‘সামষ্টিক মূল্যায়ন’ বলা হচ্ছে।
পিইসি-জেএসসিতে যেভাবে মূল্যায়ন
নতুন প্রণীত জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা অনুযায়ী তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত বার্ষিক পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন, চতুর্থ শ্রেণি থেকেই বছর শেষে প্রতি ক্লাসে মূল্যায়ন হবে। শিখনকালীন এবং ক্লাস শেষে পরীক্ষার মাধ্যমে মূল্যায়ন করে ফল জানানো হবে।
পিইসি-জেএসসি প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রাথমিক ও অষ্টম শ্রেণিতে পাবলিক পরীক্ষা রাখা হয়নি। কারণ আমরা সনদের জন্য শিক্ষা নয়, পারদর্শিতা নিশ্চিত করতে চাই। সনদ দেওয়ার জন্য পাবলিক পরীক্ষার দরকার নেই।’
ডা. দীপু মনি বলেন, ‘আগে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক আলাদা আলাদা ছিল। একজন শিক্ষার্থী প্রাক-প্রাথমিকে ঢুকে পর্যায়ক্রমে মাধ্যমিকে যাচ্ছে। এ জন্য এক স্তর থেকে আরেক স্তরে যাওয়া যেন খুব মসৃণ হয়, মাঝে যেন ছেদ না পড়ে, অন্য স্তরে গিয়ে যেন খাপ খাওয়াতে কোনো সমস্যা না হয়, সেটি আমরা দেখার চেষ্টা করেছি।
নবম-দশমে থাকছে না বিভাগ বিভাজন
অষ্টম থেকে নবম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়ার পরই শিক্ষার্থীদের একটি বিভাগ পছন্দ করতে হতো। অর্থাৎ বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের যেকোনো একটিতে যেতে হতো। নতুন প্রণীত জাতীয় শিক্ষাক্রমে এ বিভাজন থাকছে না। নবম ও দশম শ্রেণিতে সব শিক্ষার্থীকে অভিন্ন ১০টি বিষয় পড়তে হবে।
দশম শ্রেণির আগে কোনো পাবলিক পরীক্ষাও নেওয়া হবে। দশম শ্রেণির পর এসএসসি নামে পাবলিক পরীক্ষা হবে, তবে তা হবে শুধু দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে। এখন নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে পাবলিক পরীক্ষা হয়।
এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘নবম ও দশমে শিক্ষার্থী সবাই একই বিষয়ে পড়াশোনা করবে। এ পর্যায়ের কোনো শিক্ষার্থী বিশেষ কোনো বিষয়ে পারদর্শী থাকলে, তাকে সে বিষয়ে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে। উচ্চমাধ্যমিক অর্থাৎ এইচএসসি থেকে শিক্ষার্থীদের আগের মতো বিভাগ বিভাজন করতে হবে।’
ষষ্ঠ থেকে দশম পর্যন্ত অভিন্ন ১০ বিষয়
খসড়া শিক্ষাক্রম অনুযায়ী ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত সব শিক্ষার্থীকে ১০টি অভিন্ন বিষয়ে পড়ানো হবে। এরপর একাদশ শ্রেণিতে গিয়ে শাখা পরিবর্তনের সুযোগ রাখা হবে। বর্তমানে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত কিছু অভিন্ন বই পড়তে হয় এবং নবম শ্রেণিতে গিয়ে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা, এসব শাখায় ভাগ হয়ে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করে।
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত যে ১০ বিষয়ে পড়ানো হবে সেগুলো হলো- বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, সামাজিক বিজ্ঞান, জীবন ও জীবিকা, ধর্ম, স্বাস্থ্য শিক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি। বর্তমানে এসব শ্রেণিতে ১২ থেকে ১৪টি বই পড়ানো হয়।
একাদশ ও দ্বাদশে পাবলিক পরীক্ষা
আগের মতো একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি শেষ করার পর এইচএসসি ও সমমানের পাবলিক পরীক্ষা নেওয়া হবে না। একাদশ শ্রেণিতে বছর শেষে একটি ও দ্বাদশে আরেকটি পরীক্ষা নেওয়া হবে। এ দুটিই হবে পাবলিক পরীক্ষা । দুই পাবলিক পরীক্ষার ফল মূল্যায়ন করে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হবে। এ ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ পরীক্ষাভিত্তিক ও ৩০ শতাংশ ক্লাস মূল্যায়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী।
ডা. দীপু মনি বলেন, ‘২০২৩ সাল থেকে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির আর্দশিক বিষয়গুলোর ওপর শিখন জ্ঞানের ৩০ ভাগ ও সামষ্টিক মূল্যায়নে ৭০ ভাগ নম্বর মূল্যায়নের আওতায় আনা হবে। তার ভিত্তিতে পাবলিক পরীক্ষায় ৭০ শতাংশ আর শিখন জ্ঞানের ওপর ৩০ শতাংশ নম্বর দেওয়া হবে।’
তিনি বলেন ‘ঐচ্ছিক বিষয়ে শিখন জ্ঞানের ওপর শতকরা শতভাগ নম্বর দেওয়া হবে। প্রকল্পভিত্তিক মূল্যায়নের সুযোগ থাকবে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে প্রতি বছর শেষে একটি করে পরীক্ষা দিতে হবে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির দুই পরীক্ষা শেষে উভয় স্তরের নম্বর মূল্যায়ন করে এইচএসসির চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করে হবে।’
যেভাবে বাস্তবায়ন হবে নতুন শিক্ষাক্রম
এনসিটিবি প্রণীত নতুন এ শিক্ষাক্রম রূপরেখা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়েও সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নে আগামী বছর থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ১০০টি করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন এ শিক্ষাক্রমের পাইলটিং শুরু হবে। ২০২৩ সাল থেকে ধাপে ধাপে নতুন এ শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘আগামী বছর থেকে প্রাথমিকের প্রথম শ্রেণি এবং মাধ্যমিকের ষষ্ঠ শ্রেণিতে পাইলটিং শুরু হবে। প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ১০০টি প্রতিষ্ঠানে পাইলটিং হবে। তার মধ্যে কারিগরি ও মাদরাসাকে যুক্ত করা হবে। ২০২৩ সাল থেকে প্রাথমিকের প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি এবং মাধ্যমিকের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে শুরু হবে নতুন শিক্ষাক্রম। ২০২৪ সালে তৃতীয়, চতুর্থ, অষ্টম ও নবম শ্রেণি এবং ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে এ শিক্ষাক্রম শুরু হবে। ২০২৫ সালের মধ্যে পুরো শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করা হবে।’
দীপু মনি আরও বলেন, ‘২০২৫ সালে এটি (জাতীয় শিক্ষাক্রম) পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা হবে। এতে শিক্ষাক্রম অনুযায়ী, নবম শ্রেণি থেকে গ্রুপের বিভাজন আর থাকবে না। শিখন সময় কতটা হবে, তা নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে। সামষ্টিক মূল্যায়নের পাশাপাশি ধারাবাহিক মূল্যায়নেও গুরুত্ব দেওয়া হবে। দিনের একটি সময় শিক্ষার্থীরা যাতে নিজেদের মতো করে সময় কাটাতে পারে, সেজন্য দিনের একটি সময় তাদের সুযোগ করে দেওয়া হবে।’
প্রণীত শিক্ষাক্রমের মূল লক্ষ্য
নতুন এ জাতীয় শিক্ষাক্রমের মূল লক্ষ্য পড়াশোনাকে আনন্দময় করে তোলা। একইসঙ্গে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তর থেকে ঝরে পড়া কমানো। শ্রেণিকক্ষেই শিক্ষার্থীদের অধিকাংশ পাঠগ্রহণ শেষ করতে পারা নিশ্চিত করা। অর্থাৎ পুরো শিক্ষাক্রম হবে শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক।
এ প্রসঙ্গে দীপু মনি বলেন, ‘আনন্দময় পড়াশোনা হবে। বিষয়বস্তু ও পাঠ্যপুস্তকের বোঝা ও চাপ কমানো হবে। গভীর শিখনে গুরুত্ব দেওয়া হবে। মুখস্তনির্ভরতার বিষয়টি যেন না থাকে, এর বদলে অভিজ্ঞতা ও কার্যক্রমভিত্তিক শেখাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষার্থীর দৈহিক ও মানসিক বিকাশে খেলাখুলা এবং অন্যান্য কার্যক্রমকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ক্লাস শেষে যেন শিক্ষার্থীরা নিজেদের মতো সময় কাটাতে পারে। পড়াশোনার বাইরে খেলাধুলা বা অন্যান্য বিষয়ের সুযোগ কমে গেছে, এটা যেন না হয়। জ্ঞান, দক্ষতা, মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গির সমন্বয়ে যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।
পাবনার খবর- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- কাতারের আমির আসছেন সোমবার
- রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ক্যাশলেস পদ্ধতিতে যাচ্ছে এনবিআর
- বাংলাদেশে দূতাবাস খুলছে গ্রিস
- পুলিশ-নৌবাহিনী-ফায়ার যানবাহনের টোল মওকুফ বঙ্গবন্ধু টানেলে
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- চালের বস্তায় জাত, দাম উৎপাদনের তারিখ লিখতেই হবে
- মন্ত্রী-এমপির প্রার্থীদের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ
- প্রাণী ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাত এগিয়ে আসুক
- ঈশ্বরদীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে ধান ও পাট বীজ বিতরণ
- বাংলা নববর্ষে পাবনায় বিশেষ সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- চাটমোহরে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
- ঈশ্বরদীতে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
- ভাঙ্গুড়ায় প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত
- ঈশ্বরদীতে হিমোফিলিয়া দিবস উপলক্ষে সচেতনামুলক কর্মসূচি
- মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির ওপর নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- আগামী সপ্তাহে থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- মুজিবনগর দিবস : সব অপশক্তিকে প্রতিহত করার অঙ্গীকার
- পর্যটন শিল্পের বিকাশে কুয়াকাটায় বিমানবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ
- হাওরে কৃষকের মুখে স্বর্ণালি হাসি
- সর্বজনীন পেনশন প্রসারে ৮ বিভাগে মেলা
- জলবিদ্যুতে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আহ্বান নেপালের
- এক সফটওয়্যারের আওতায় সব সরকারি চাকরিজীবী
- দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- ‘মাই লকারে’ স্মার্টযাত্রা
- মাঠ প্রশাসন সামলাতে হার্ডলাইনে সরকার
- ফের আশা জাগাচ্ছে লালদিয়া চর কনটেইনার টার্মিনাল
- সাঁথিয়ায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
- ঈশ্বরদীতে গৃহবধুকে কুপিয়ে হত্যা, মুল আসামী গ্রেফতার
- পাবনায় ঘণ্টা ব্যবধানে ২ প্রসূতির মৃত্যু, হাসপাতাল সিলগালা
- পাবনায় বিসিকের আয়োজনে ১০ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা শুরু
- ঈশ্বরদীতে মহিলার দুই পা কাটা গেল ট্রেনে
- পাবনার তিন উপজেলায় ১৭জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল
- দাবদাহে পুড়ছে ঈশ্বরদী
- পাবনার ৩ উপজেলায় লড়বেন ৪১ প্রার্থী
- পাবনায় ঐতিহ্যবাহী মোরগ লড়াই, কিং ও কোবরা বিজয়ী
- ঈশ্বরদীতে ট্রেনে দুই পা কাটা সেই মহিলার মৃত্যু
- ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
- পাবনায় ঈদের দিন এমপি প্রিন্স’র কারাগার ও হাসপাতাল পরিদর্শন
- চলন্ত ট্রেনে সন্তান জন্ম নেওয়ার সময় সহযোগিতা,ডা.নাজমীনকে সংবর্ধনা
- পাবনায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পড়ে অটোবোরাক চালক, দু’জন আটক
- নতুন স্বপ্ন, প্রত্যাশা আর সম্ভাবনা নিয়ে এলো ১৪৩১
- রাজধানীর অতি ঝুঁকিপূর্ণ ৪৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভবন খালির নির্দেশ
- মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব না খাটানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহার
- হাওরে বিশ্বের দীর্ঘতম আলপনা
- পাবনায় ট্রাক ড্রাইভারকে পিটিয়ে হত্যা, নারী আটক
- ফের আশা জাগাচ্ছে লালদিয়া চর কনটেইনার টার্মিনাল
- অপারেশন চলছে, কুকি-চিনকে নির্মূল করা হবে: বিজিবি মহাপরিচালক
- প্রথম নারী উপাচার্য পেল পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- চবিতে `জয় বাংলা` ভাস্কর্য
- বঙ্গবন্ধু ছাত্র ফাউন্ডেশন পাবনা জেলা শাখার কমিটি গঠন
- চলতি বছরেই দেড় লাখ শিক্ষক নিয়োগ
- শিক্ষা খাতে শামসুল হক টুকুর ব্যাপক উন্নয়ন
- পাবিপ্রবির চার শিক্ষক পদোন্নতি পেয়ে হলেন অধ্যাপক
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ‘সুখবর’ জানালেন শিক্ষামন্ত্রী
- এইচএসসি’র ফরম পূরণ ২৯ জুন থেকে অনলাইনে
- ১১ সেপ্টেম্বরের পর খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- মুঠোফোনেই এইচএসসির ফল
- পাবনায় নন-এমপিও শিক্ষক-কর্মচারীদের ৬৬ লক্ষ টাকার অনুদান প্রদান
- চালু হচ্ছে দুই বছরের প্রাক্-প্রাথমিক শিক্ষা, ভর্তি চার পেরোলেই
- এইচএসসি ফরম পূরণের সময় বাড়ল
- রাবিতে দুই ছিনতাইকারী আটক
- পাঠ্যপুস্তক বিতরণ নিশ্চিত