পদ্মা রেলসেতুতে সম্ভাবনার দিগন্ত
পাবনার খবর
প্রকাশিত: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১
পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পের মাধ্যমে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোয় সম্ভাবনার দিগন্ত খুলে যাবে। এই প্রথমবারের মতো রেল যাবে বরিশাল, ঝালকাঠি, বরগুনা, পটুয়াখালীসহ দক্ষিণের নতুন অনেক জেলায়। মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর, বেনাপোল স্থলবন্দরের সঙ্গে রাজধানী ঢাকা এবং বন্দরনগরী চট্টগ্রামের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে। চট্টগ্রাম বন্দরের নির্ভরতা ও চাপ কমে মোংলা বন্দর হয়ে উঠবে আরও গতিশীল, মুখর ও কার্যকর। ঢাকা থেকে যশোর, বেনাপোল, খুলনা, মোংলা পোর্ট, দর্শনার দূরত্ব কমে আসবে ১৬৮ কিলোমিটার থেকে ৩১৮ কিলোমিটার পর্যন্ত। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু (যমুনা) সেতু হয়ে এসব জেলায় পৌঁছাতে প্রায় দ্বিগুণ সময় ব্যয় হয়। রেলসংযোগ প্রকল্প বাস্তবায়ন শেষে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার কয়েক কোটি মানুষের যাতায়াতের সময় ও ব্যয় সাশ্রয় হবে। পুরো বাংলাদেশের অর্থনীতিই বদলে যাবে। এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে এ সেতু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, পদ্মা সেতু চালু হলে দেশের অর্থনীতিতে সামগ্রিক উৎপাদন, শিল্প, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, সেবা, পর্যটন ও কর্মসংস্থানে যে ইতিবাচক গতি তৈরি হবে, প্রথম বছরে তার আর্থিক মূল্য দাঁড়াবে জিডিপির ১ দশমিক ২ শতাংশ। এজন্য পদ্মা সেতু ঘিরে পদ্মার দুই পাড়ে সিঙ্গাপুর ও চীনের সাংহাই নগরের আদলে নতুন শহর গড়ে তোলার কথা বলছেন সংশ্লিষ্টরা। রেলসংযোগের মাধ্যমে নতুন করে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অনেক জেলা রেল নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে।
চীনের অর্থায়নে পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পের আওতায় ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড। প্রকল্পের লক্ষ্য পদ্মা সেতু যেদিন যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে সেদিন থেকেই যেন সেতুর ওপর দিয়ে রেলও চলাচল করতে পারে। পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পের পরিচালক গোলাম ফখরুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী বলছেন, ‘এ প্রকল্পের কাজ সময়মতো শেষ করাটাই চ্যালেঞ্জ। আমরা লক্ষ্য পূরণে কাজ করে যাচ্ছি।’ প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার দীর্ঘ পথে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জোন হচ্ছে মাওয়া থেকে ভাঙ্গা অংশ। পদ্মা সেতু যেদিন যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে সেইদিনই রেলসংযোগের মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত ৪২ কিলোমিটার অংশে রেল চালানোর সক্রিয় চেষ্টা করা হচ্ছে। পরে পর্যায়ক্রমে বাকি অংশগুলো কাজ শেষে খুলে দেওয়া হবে। তবে সেতুর মূল অংশে রেলট্র্যাক বসানোর কাজটি কবে নাগাদ শুরু করা যাবে তা এখনো নিশ্চিত নয়। কারণ সেতু কর্তৃপক্ষ এখনই রেলসংযোগ প্রকল্পকে সেতুটি বুঝিয়ে দিতে পারছেন না। এ প্রেক্ষাপটে নির্মাণাধীন পদ্মা সেতুতে একই দিনে সড়ক ও রেল পথ চালু নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন স্বয়ং রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। তিনি বলেন, ‘আমাদের টার্গেট আছে আগামী বছরের জুনে পদ্মা সেতুর সড়কপথ চালুর সঙ্গে একই দিনে ট্রেন চালু করার। যদি তা না করতে পারি তাহলে আগামী বছরের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে সেতুর ওপর দিয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত ট্রেন চালুর জন্য খুলে দিতে পারব।’ সম্প্রতি পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন রেলমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘একই দিনে পদ্মা সেতুর সড়কপথের সঙ্গে রেলপথ চালু না হওয়ার পেছনে সমস্যা হলো- পদ্মা সেতুর ওপর রেললাইন বসাতে ছয় মাস লাগবে। সেতু কর্তৃপক্ষ এখন সেখানে গ্যাস পাইপ লাইনের কাজ করছেন। এ কাজ শেষ করে আগামী বছরের মার্চে তারা সেতুতে রেললাইন বসানোর জন্য আমাদের কাছে হস্তান্তর করবেন। সে ক্ষেত্রে সেতু কর্তৃপক্ষ যদি আগামী ডিসেম্বরে আমাদের রেললাইন বসানোর জন্য দিয়ে দেন, তাহলে আমরা একই দিনে সেতুর সঙ্গে রেললাইনে ট্রেন চালু করতে পারব।’ প্রকল্প কর্মকর্তারা আশা করছেন ২০২৪ সাল নাগাদ শেষ হবে পদ্মা সেতুতে রেলসংযোগ প্রকল্পের ঢাকা-যশোর অংশের কাজ। সেভাবেই প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি হচ্ছে। প্রকল্প পরিচালক জানান, পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রথমে ব্যয় ধরা হয় ৩৯ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা। ২০১৮ সালের এপ্রিলে ব্যয় আরও ৪ হাজার ২৬৯ কোটি টাকা বাড়িয়ে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়। প্রকল্পে স্টেশন থাকছে ১৪টি। ১০০ ব্রডগেজ কোচ সংযুক্ত করা হবে। ২০০ একর জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। এ প্রকল্পের খুবই গুরুত্বপূর্ণ জোন হলো মুন্সীগঞ্জের মাওয়া থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত। পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে ঢাকা থেকে যশোর সরাসরি রেলপথ হবে ১৬৯ কিলোমিটার, এর মধ্যে ২৩ কিলোমিটার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। মাওয়া থেকে ভাঙ্গা অংশের কাজ হয়েছে ৭২ শতাংশ। পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলায় যোগাযোগের ক্ষেত্রে অভাবনীয় পরিবর্তন আসবে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পিছিয়ে পড়া ২১ জেলার মধ্যে খুলনা বিভাগের খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, সাতক্ষীরা, নড়াইল, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ ও মাগুরা এবং বরিশাল বিভাগের বরিশাল, পিরোজপুর, ভোলা, পটুয়াখালী, বরগুনা ও ঝালকাঠিতে যাত্রীদের দীর্ঘদিনের বিড়ম্বনা শেষ হবে। ঢাকা বিভাগের গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর ও রাজবাড়ী জেলাও থাকবে রেলসংযোগের আওতাভুক্ত। পদ্মা সেতুর ওপারে সংযোগ সড়ক থেকে ভাঙ্গা উপজেলা হয়ে তিন দিকে তিনটি রাস্তা চলে গেছে। এর একটি বরিশাল, একটি খুলনা অংশে, আরেকটি রাজবাড়ী, যশোর, বেনাপোলে। এ তিনটি রেলপথ যুক্ত হবে মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর এবং বেনাপোল স্থলবন্দরের সঙ্গে। ফলে তিন বন্দর দিয়েই আমদানি পণ্য দ্রুত ঢাকাসহ শিল্পাঞ্চলগুলোয় প্রবেশ করতে পারবে। এদিকে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা হয়ে পায়রা বন্দর পর্যন্ত রেলসংযোগ ২০২৫ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের লক্ষ্য ধরা হয়েছে। ভাঙ্গা জংশন থেকে পায়রা বন্দরের দূরত্ব ১৮৯ কিলোমিটার। পায়রা বন্দর থেকে কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের দূরত্ব ২৩ দশমিক ৮ কিলোমিটার। এ পথে ১২টি প্রধান রেলস্টেশন তৈরি হবে। এগুলো হচ্ছে- মাদারীপুরের রাজৈর ও মাদারীপুর। বরিশালে গৌরনদী, বাবুগঞ্জ বিমানবন্দর ও কাশিপুর রেলস্টেশন। ঝালকাঠির নলছিটি রেলস্টেশন। এ ছাড়া বাকেরগঞ্জ রেলস্টেশন, বরগুনার আমতলী রেলস্টেশন। পটুয়াখালীতে হবে চারটি রেলস্টেশন। এগুলো হচ্ছে পটুয়াখালী রেলস্টেশন, কলাপাড়ায় পায়রা বিমানবন্দর রেলস্টেশন, পায়রা সমুদ্রবন্দর রেলস্টেশন ও কুয়াকাটা রেলস্টেশন। এর বাইরে বেশ কিছু সাবস্টেশন তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। জানা গেছে, পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের পাশাপাশি পদ্মার চরাঞ্চলে অলিম্পিক ভিলেজ, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট সিটি, হাইটেক পার্ক, বিমানবন্দরসহ নানা উন্নয়ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পদ্মা সেতুসংলগ্ন জাজিরার নাওডোবায় প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে শেখ হাসিনা তাঁতপল্লী গড়ে তোলা হচ্ছে। পদ্মা সেতুর সঙ্গে গ্যাস যাচ্ছে দক্ষিণের অনেক জেলায়। এর আগে খুলনা, যশোরসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পাঁচ জেলায় পাইপলাইনে গ্যাস সরবরাহের জন্য গত চারটি সরকার ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা খরচ করেছে। কিন্তু ১৪ বছরেও এসব এলাকায় গ্যাস যায়নি। সর্বশেষ গ্যাস সরবরাহের প্রকল্পই বাদ দেওয়া হয়েছে। পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে গ্যাসলাইন নির্মাণ শেষ হলে আগের প্রকল্পের ১৬৫ কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন কজে লাগানো যাবে। শিল্পায়নে বড় ভূমিকা রাখবে এটি। পদ্মা সেতু রেলসেতু সংযোগ প্রকল্পের আওতায় ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার রেলপথের অপেক্ষাকৃত নিচু জায়গায় প্রায় ২৩ কিলোমিটার উড়াল রেলপথ নির্মিত হবে। ছোট বড় ৩ শতাধিক সেতু, কালভার্ট, আন্ডারপাস থাকবে এ পথে। একটি হাইওয়ে ওভারপাস এবং ২৯টি লেভেলক্রসিং নির্মিত হবে। ১৪টি নতুন স্টেশন নির্মিত হবে আর বিদ্যমান ছয়টি স্টেশনের অবকাঠামো সংস্কার ও উন্নয়ন করা হবে। বর্তমানে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত অংশকে পদ্মা সেতুর সড়কপথের সঙ্গে চালুর অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। রেল মন্ত্রণালয় বলছে, রেলট্র্যাক নির্মাণের জন্য ডিসেম্বরের মধ্যে পদ্মা সেতু বুঝে পেলে মাওয়া-ভাঙ্গা অংশটি পদ্মা সেতুর সড়কপথের সঙ্গেই চালু করা যাবে। আর অন্য দুই অংশ ঢাকা-মাওয়া এবং ভাঙ্গা-যশোর অংশের কাজ ২০২৪ সাল নাগাদ শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের সুফল পুরোপুরি পেতে হলে দক্ষিণাঞ্চলের মেগা প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করা দরকার। বিশেষ করে মোংলা বন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ অন্যান্য প্রকল্পে গতি আনতে হবে। পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে দক্ষিণাঞ্চলের উদ্যোক্তাদের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে এক ধরনের কনফিডেন্স তৈরি হচ্ছে। এ সেতু ঘিরে শিপ বিল্ডিং, পর্যটন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা (এসএমই) খাতের বড় ধরনের বিকাশ ঘটবে। গড়ে উঠবে পর্যটন কেন্দ্র। অনেক রকম অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের বিকাশ ঘটবে সেখানে।’
পাবনার খবর- পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
- জিআই সনদ পেল টাঙ্গাইল শাড়িসহ আরো ১৪ পণ্য
- গ্যাসের সিস্টেম লস শূন্যে নামানো হবে : নসরুল হামিদ
- আগামী ৬ জুন নতুন সরকারের প্রথম বাজেট
- আগামী মাসে বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া, নজর রাখবে ভারত
- মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন :
- বেনজীর ও পরিবারের অর্থের তথ্য চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে দুদকের চিঠি
- আবহাওয়া বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে:
- থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
- যুদ্ধকে ‘না’ বলুন যুদ্ধ কোনো সমাধান আনতে পারে না
- এভিয়েশন শিল্পে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য
- ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না
- বে-টার্মিনালে বিনিয়োগ হবে দশ বিলিয়ন ডলার
- ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মে থেকেই অভিযান
- আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত
- মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া
- ব্যাংক একীভূত হলেও আমানত সুরক্ষিত থাকবে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির
- আইনের আওতায় আসবে সব ধরনের অনলাইন সেবা
- সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ
- থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
- পাবনায় মাটির পুতুল পোড়াতে গিয়ে দগ্ধ শিশুর মৃত্যু
- পাবনায় পাউবোর দুই প্রকৌশলীকে জেলহাজতে প্রেরণ
- বৃষ্টির জন্য পাবনায় ইসতিসকার নামাজ
- ডিজিটাল জরিপকালে জমির মালিকদের জানাতে হবে
- পদে থেকেই উপজেলা নির্বাচন করতে পারবেন ইউপি চেয়ারম্যানরা
- বিমানবন্দর-গাজীপুর বিআরটি করিডোরের জন্য কেনা হচ্ছে ১৩৭টি এসি বাস
- ঢাকার পয়ঃবর্জ্য ও গ্যাস লাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষা কমিটি গঠনের নির্দেশ
- আমানতের মুনাফার ওপর কর দিতে হবে না
- চলছে কয়লা খালাস, জাহাজেই ফিরবেন সব নাবিক
- পাবনায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
- সেনাবাহিনীর অভিযানে কুকি-চিন সন্ত্রাসী নিহত
- পাবনায় সাপের দংশনে গৃহবধূর মৃত্যু
- চাটমোহরে গমের ভালো ফলন ও দামে কৃষকের মুখে স্বস্তির হাসি
- পাবনায় দুই দিনব্যাপী ঐতিহ্যবাহী ঘোড়দৌঁড় প্রতিযোগিতা শুরু
- পাবনায় হিটস্ট্রোকে ১ জনের মৃত্যু
- পাবনায় অস্ত্র ও গুলিসহ এক যুবক গ্রেপ্তার
- দেশের মধ্যে ভ্রমণে আগ্রহ বাড়ছে
- ভাঙ্গুড়ায় ৩ পদে ৯ জনের মনোনয়ন বৈধ
- সাঁথিয়ায় হাট ভেঙ্গে দিলেন এসিল্যান্ড
- এবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় জ্বালানি তেল যাবে পাইপ লাইনে
- সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে আসছেন আরও ৪ লাখ মানুষ
- চাষাবাদ সহজ করতে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়াচ্ছে সরকার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদন
- দেশব্যাপী ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- বিআরটিএর অভিযানে ৪০৫ মামলা, ১০ লাখ টাকা জরিমানা
- নোয়াখালীর নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- কোরআন তেলাওয়াতে জেলার শ্রেষ্ঠ ভাঙ্গুড়ার তামান্না তাবাসসুম
- ৫০ বছরে দেশের সাফল্য চোখে পড়ার মতো
- শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকা হয়ে চট্টগ্রামে ইলেক্ট্রিক ট্রেন
- ভারত থেকে পাইপলাইনে সরাসরি আসবে ডিজেল
- পদ্মা সেতুতে টোল আদায় হবে তিন সেকেন্ডে : মাসে আদায় ১৫০ কোটি টাকা
- ভারতে বাংলাদেশি তৈরি পোশাক রপ্তানিতে উল্লম্ফন
- শিপ ব্রেকিংয়ে বিশ্বে এক নম্বরে বাংলাদেশ
- পেঁয়াজ উৎপাদনে ১০ম স্থান থেকে তৃতীয়তে বাংলাদেশ
- ইউরোপে বাংলাদেশের পোশাকের দাপট
- নিবিড় তদারকিতে দুর্বল ১০ ব্যাংক
- পরিত্যক্ত কলাগাছে তৈরি হচ্ছে উন্নত মানের সুতা : ঝিনাইদহ
- বদলে গেছে পতেঙ্গা
- দক্ষিণাঞ্চলে নির্মাণ হবে নবম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু
- বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি, তিন শিফট চালুর প্রথম দিনে উৎপাদন ২৭৩১ টন
- বাড়ছে বগুড়া বিমানবন্দরের রানওয়ে
- পোশাক রপ্তানিতে ভিয়েতনামকে টপকালো বাংলাদেশ
- প্রথমবারের মতো সরাসরি জাহাজে ইউরোপ যাচ্ছে তৈরি পোশাক