দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
পাবনার খবর
প্রকাশিত: ২৭ এপ্রিল ২০২৪
ছয়দিনের এক রাষ্ট্রীয় সফরে থাইল্যান্ড অবস্থান করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার উপস্থিতিতে গতকাল দুই দেশের মধ্যে ভিসা অব্যাহতি, জ্বালানি সহযোগিতা, পর্যটন এবং শুল্ক ও মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিসংক্রান্ত আলোচনার বিষয়ে পাঁচটি দ্বিপক্ষীয় নথিতে সই করে বাংলাদেশ। নতুন মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণের পর এটি প্রধানমন্ত্রীর দ্বিতীয় আনুষ্ঠানিক বিদেশ সফর। এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে তিনি জার্মানি গিয়েছিলেন। সে হিসেবে টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর থাইল্যান্ড সফরই তার প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর।
সফরটিকে থাইল্যান্ডসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার প্রয়াস হিসেবে দেখছেন পর্যবেক্ষকরা। তাদের ভাষ্যমতে, গত কয়েক দশকে অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে ব্যাপক মাত্রায় উত্থান ঘটেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর। বাণিজ্যিক সম্ভাবনার পাশাপাশি উন্নত সরবরাহ চেইন, অবকাঠামো ও নীতিকাঠামো গড়ে তুলেছে দেশগুলো। প্রযুক্তিগত দিকেও অনেক এগিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের বিনিয়োগকারীদের কাছে এখন বিনিয়োগের অন্যতম শীর্ষ গন্তব্য হয়ে উঠেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। আন্তর্জাতিক আর্থিক ও বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিভিন্ন সময়ে পরিচালিত জরিপেও বিষয়টি উঠে এসেছে। নিকটতম প্রতিবেশী হিসেবে এ অঞ্চলের সমৃদ্ধির সুযোগগুলো সেভাবে কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশ। যদিও আঞ্চলিক বাণিজ্য থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট সব খাতেই বাংলাদেশের লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা ছিল সবচেয়ে বেশি। বর্তমানে দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয়—সবদিক থেকেই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে কূটনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ককে আরো জোরালো করে তোলার প্রয়াস চালাচ্ছে বাংলাদেশ। দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, উন্নয়ন ও অগ্রগতি নিশ্চিত করার জন্যই প্রয়াসগুলো অব্যাহত রাখা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক জোট অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনস (আসিয়ান)। বর্তমানে এ অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ক্রমেই সম্প্রসারিত হচ্ছে। দেশের মোট পণ্য আমদানির ১৬ শতাংশই আসছে আসিয়ানভুক্ত ১০ দেশ (ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, লাওস, ব্রুনেই, ফিলিপাইন, কম্বোডিয়া ও মিয়ানমার) থেকে। দেশগুলোয় বাংলাদেশের রফতানি বাজার এখনো সেভাবে গড়ে উঠতে না পারলেও সামনের দিনগুলোয় তা সম্প্রসারণের সম্ভাবনা অনেক বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের বাণিজ্য পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, আসিয়ানভুক্ত দেশগুলো এখন সম্মিলিতভাবে চীনের পরই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে আসিয়ানভুক্ত দেশগুলো থেকে মোট ১ হাজার ১৩৪ কোটি ৯৮ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করেছে বাংলাদেশ। একই সময়ে দেশগুলোয় পণ্য রফতানি করে বাংলাদেশ আয় করেছে ৭৬ কোটি ১০ লাখ ডলার। এ হিসেবে গত অর্থবছরে আসিয়ান জোটভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের মোট বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২১১ কোটি ৮ লাখ ডলার। আমদানি ও রফতানির পরিসংখ্যান বিবেচনায় একক দেশ হিসেবে এর চেয়ে বেশি বাণিজ্য হচ্ছে শুধু বাংলাদেশ ও আসিয়ান অঞ্চলের আরেক নিকট প্রতিবেশী চীনের সঙ্গে।
দীর্ঘদিন ধরেই আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় বিভিন্ন সফরে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে আলোচনায় আসিয়ানের সদস্যদেশগুলোর বাংলাদেশের কানেক্টিভিটি, বাণিজ্য, পর্যটন ও সাংস্কৃতিক যোগাযোগ দৃঢ় করার প্রয়োজনীয়তার কথা উঠে এসেছে অনেক। বিশেষ করে এফবিসিসিআইসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই বক্তব্য দিয়ে এসেছে। অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে গেটওয়ে হিসেবে বাংলাদেশকে এ অঞ্চলের বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। ঢাকার কূটনৈতিক মহলের পক্ষ থেকেও বিভিন্ন সময়ে আসিয়ানে বাংলাদেশের সদস্যভুক্তির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বক্তব্য এসেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাণিজ্যিক সম্ভাবনাকে বাংলাদেশ কাজে লাগাতে পারেনি বলে মনে করছেন সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সম্ভাবনাগুলোকে আমরা খুব বেশি কাজে লাগাতে পেরেছি বলে মনে করি না। আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর সম্মিলিত অর্থনীতি কিন্তু ভারতের চেয়েও বড়। ভারতের অর্থনীতির আকার ৩ থেকে সাড়ে ৩ ট্রিলিয়ন ডলার। সেখানে আসিয়ানের সম্মিলিত অর্থনীতি প্রায় ৪ ট্রিলিয়ন ডলার। কাজেই এ আসিয়ানের দেশগুলোর বাজার যে কী পরিমাণ গুরুত্বপূর্ণ, সে বিষয়টুকু আমরা এখনো অনুধাবন করতে পারিনি। আমাদের চিন্তাটা অনেক বেশি পশ্চিমমুখী বলে মনে হয় আমার।’
তিনি আরো বলেন, ‘আরসিইপি (রিজিওনাল কম্প্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ) অঞ্চল ২০২২ সাল থেকে ডিউটি ফ্রি এরিয়া হিসেবে চালু হয়েছে। আসিয়ানের ১০ দেশ এবং নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, জাপান ও চীনকে সঙ্গে নিয়ে এ জোটের ২৮ ট্রিলিয়ন ডলারের একটা অর্থনীতি। এ জায়গায় কিন্তু মিয়ানমার আছে। অথচ যেকোনো কারণেই হোক আমরা সেখানে ঢুকতে পারিনি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে এ রকম একটা কাঠামোগত ব্যবস্থা না থাকায় বড় সফর বা বড় ইচ্ছা বাস্তবায়ন করাটা অনেক ক্ষেত্রেই থেমে যাচ্ছে। কাঠামোগত ঘাটতির জন্যই কিন্তু আমরা এ জায়গাটিতে টেকসইভাবে এগোতে পারছি না।’
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে চালু হওয়া আরসিইপি হলো আসিয়ানভুক্ত ১০ দেশ এবং তাদের মুক্ত বাণিজ্য অংশীদার পাঁচ দেশকে (অস্ট্রেলিয়া, জাপান, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া ও চীন) গড়ে তোলা আরো বৃহদায়তনের এক মুক্ত বাণিজ্য অংশীদারত্ব।
এক সময় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর বাংলাদেশের বাণিজ্য ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক অনেক জোরালো ছিল। মধ্যযুগেও সিল্ক রোডের মাধ্যমে জাভা ও ভিয়েতনামের সঙ্গে সংযোগ ছিল বাংলার। যদিও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে এ শক্তিশালী যোগাযোগ, বাণিজ্য ও সাংস্কৃতিক যোগসূত্র তৈরি হয়েছিল আরো অনেক প্রাচীন আমলে। বার্মা, সুমাত্রাসহ বিভিন্ন স্থানে এর নিদর্শনও পাওয়া যায়। উয়ারী-বটেশ্বরে পাওয়া প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন বলছে, এ অঞ্চলে পাওয়া ধানের সবচেয়ে পুরনো নিদর্শনটি জাপোনিকা জাতের, যা চীন থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে বলে ধারণা করা হয়।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে বাংলার সাংস্কৃতিক যোগাযোগটি গড়ে উঠেছিল ধর্ম ও ধর্মীয় শিক্ষার রূপ ধরে। কারো কারো মতে, এ অঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের বিস্তারে প্রাচীন বাংলার বড় ভূমিকা রয়েছে। অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান ১০১১ খ্রিস্টাব্দে মালয়দেশের সুবর্ণদ্বীপ অর্থাৎ বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে গিয়েছিলেন। সেখানে আচার্য ধর্মপালের কাছে দীর্ঘ ১২ বছর তিনি বৌদ্ধ দর্শনশাস্ত্রের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করেন। এছাড়া বার্মা (মিয়ানমার) ও সুমাত্রার বিভিন্ন বৌদ্ধ মন্দিরে প্রাচীন বাংলার স্থাপত্যশিল্পের প্রভাবও লক্ষ করা যায়। মধ্যযুগ-পরবর্তী সময়ে অঞ্চলটির সঙ্গে বাংলার প্রাচীন এ সংযোগ ক্ষীণ হতে থাকে, যা বর্তমানে আবারো শক্তিশালী করে তোলা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিষয়টি অনুধাবন করতে পারছেন দেশের নীতিনির্ধারকরাও। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে নেয়া বিভিন্ন কূটনৈতিক প্রয়াসে আসিয়ানের সদস্যপদ গ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ পেয়েছে। বাংলাদেশ আসিয়ান রিজিওনাল ফোরামের (এআরএফ) সদস্যপদ পায় ২০০৬ সালে। বর্তমানে আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার হতে আগ্রহী। জোটটির আগামী অক্টোবরে অনুষ্ঠেয় সম্মেলনের আগেই এ অংশীদারত্ব নিশ্চিত করতে আগ্রহী ঢাকা। আসিয়ান ঢাকা কমিটির (এডিসি) সদস্যরা গত ফেব্রুয়ারিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে দেখা করতে গেলে তিনি এ আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। সে সময় তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার (এসডিপি) হলে, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণ, জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং উৎকৃষ্ট কর্মকাণ্ড বিনিময়ের মাধ্যমে আসিয়ান ও বাংলাদেশ উভয়ই লাভবান হবে।’
ওই সময় অক্টোবরের ভিয়েনতিয়েন শীর্ষ সম্মেলনের আগেই আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার হওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশের প্রয়াসে সমর্থন জানাতে আসিয়ানের সদস্যদের প্রতি অনুরোধ জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
বেশ কয়েক বছর ধরেই এ বিষয়ে প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে বাংলাদেশ। বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ড. এ কে আব্দুল মোমেন বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আমরা আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা এর ডায়ালগ পার্টনার হতে চাই। আসিয়ানভুক্ত দেশগুলো এরই মধ্যে আমাদের সমর্থন দিয়েছে। কিন্তু আলোচ্যসূচিতে এখনো এটি না ওঠায় আমরা এখনো অংশীদার হতে পারিনি। প্রশ্ন হলো আমরা ডায়ালগ পার্টনার হলে কী সুবিধা? আমরা হলাম পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সেতু। যোগাযোগের বড় মাধ্যম। এতে ওদেরও লাভ, আমাদেরও লাভ।’
সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন আরো বলেন, ‘এক্ষেত্রে আমাদের লাভ হলো, আসিয়ান দেশের ডিগ্রিগুলো একে অন্যকে স্বীকৃতি দেয়। চাকরির জন্য কোনো সমস্যা হয় না। আমাদের নার্স, আমাদের ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়াররা ওসব দেশে কোনো ধরনের বাধা ছাড়াই সহজে কাজ করতে পারবে। তাছাড়া পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো এখন যথেষ্ট পারদর্শিতা অর্জন করেছে। উদাহরণস্বরূপ ইন্দোনেশিয়া এখন প্লেনের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ তৈরি করে। আমাদের যখন দরকার হয়, তখন পশ্চিমা দেশগুলো থেকে অনেক চড়া দামে কিনতে হয়। আমরা যদি প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে কিনি, আমাদের খরচ অনেক কমে যাবে। দুঃখের বিষয় হলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে আমাদের বাণিজ্য এখনো অনেক কম। এ ব্যাপারে আমাদের উদ্যোগ নিতে হবে।’
পাবনার খবর- ড. ওয়াজেদ কর্মের জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস
- বঙ্গোপসাগরে বিনিয়োগ ঝুঁকিমুক্ত
- সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি
- পরীক্ষামূলক ট্রেন চালানোর প্রস্তুতি
- ডোনাল্ড লু’র সফরে রোহিঙ্গা সংকটকে গুরুত্ব দেওয়া হবে
- ৬০ লাখ কর্মী বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে
- হজযাত্রীদের নিয়ে ঢাকা ছাড়ল প্রথম ফ্লাইট
- সড়কে গাড়ির গতি বেঁধে দিল সরকার
- জাতিসংঘের দুর্নীতি প্রতিরোধী সংস্থার সদস্য হলো বাংলাদেশ
- মুসলিম দেশগুলোর ঐক্য ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা কমাতে পারে: প্রধানমন্ত
- মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের প্রভাব বাংলাদেশেও পড়বে : প্রধানমন্ত্রী
- পাবনা জেলার শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক নির্বাচিত ড. আবদুল মজিদ
- ঈশ্বরদীর খুদে বিজ্ঞানী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত
- বাংলাদেশের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় আমিরাত
- জুনের মধ্যে ৭০ ভাগ ধান-চাল সংগ্রহের নির্দেশ
- পেঁয়াজের বাজারে স্বস্তি ॥ দাম কমছে
- রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আইওএম কার্যকর ভূমিকা রাখবে
- আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ
- বাংলাদেশে উন্নয়ন হয়েছে, বললেন ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী
- গ্রাম আদালতের জরিমানার ক্ষমতা বাড়ল
- শেয়ার বাজারে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১১শ কোটি টাকা
- আজ হজ কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- জনগণের শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি: শেখ হাসিনা
- রোহিঙ্গাদের জন্য আরো তহবিল সংগ্রহ করুন
- উপজেলা নির্বাচনে দেড় লাখ আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন
- সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর
- বাতিল হচ্ছে রিটার্ন অ্যাসেসমেন্ট প্রথা
- টিসিবির পণ্য আজ থেকে বিক্রি শুরু
- অর্থনীতির গেম চেঞ্জার মাতারবাড়ী
- স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের মিছিল-সমাবেশ
- পাবনায় ভুয়া কানাডিয়ান হাইকমিশনার আটক
- ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচলে বন্ধ থাকবে ১৫০ উপজেলায়
- পাবনায় ৩টি ইটভাটায় ৯ লাখ টাকা জরিমানা
- ঈশ্বরদীতে তীব্র গরমের মধ্যে হঠাৎ কুয়াশা
- ঢাকাসহ ৭ বিভাগে বৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রা
- র্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া
- ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব সুন্দর শহরে রূপান্তরিত করা হবে :
- সাঁথিয়ায় বাল্য বিয়ে রেজিস্ট্রি করার অভিযোগে কাজিসহ দুইজন গ্রেফতার
- ধান উৎপাদনে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে:
- সারা দেশে কালবৈশাখীর সতর্কতা জারি
- নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে যুক্ত হচ্ছে আরও ৫০০ শয্যা
- কক্সবাজারে হবে উন্মুক্ত কারাগার
- এপ্রিলে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ৮০ লাখ ডলার
- বাংলাদেশে উন্নয়ন হয়েছে, বললেন ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী
- ঈশ্বরদীতে তীব্র তাপপ্রবাহে ফেটে নষ্ট হচ্ছে দেশি লিচু
- আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ
- ঈশ্বরদী রেল ইয়ার্ডে আগুনে পুড়ল বেশ কয়েকটি স্লিপার
- গ্রাম আদালতের জরিমানার ক্ষমতা বাড়ল
- ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
- সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর
- নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকা হয়ে চট্টগ্রামে ইলেক্ট্রিক ট্রেন
- ভারত থেকে পাইপলাইনে সরাসরি আসবে ডিজেল
- পদ্মা সেতুতে টোল আদায় হবে তিন সেকেন্ডে : মাসে আদায় ১৫০ কোটি টাকা
- ভারতে বাংলাদেশি তৈরি পোশাক রপ্তানিতে উল্লম্ফন
- শিপ ব্রেকিংয়ে বিশ্বে এক নম্বরে বাংলাদেশ
- পেঁয়াজ উৎপাদনে ১০ম স্থান থেকে তৃতীয়তে বাংলাদেশ
- ইউরোপে বাংলাদেশের পোশাকের দাপট
- নিবিড় তদারকিতে দুর্বল ১০ ব্যাংক
- পরিত্যক্ত কলাগাছে তৈরি হচ্ছে উন্নত মানের সুতা : ঝিনাইদহ
- বদলে গেছে পতেঙ্গা
- দক্ষিণাঞ্চলে নির্মাণ হবে নবম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু
- বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি, তিন শিফট চালুর প্রথম দিনে উৎপাদন ২৭৩১ টন
- বাড়ছে বগুড়া বিমানবন্দরের রানওয়ে
- পোশাক রপ্তানিতে ভিয়েতনামকে টপকালো বাংলাদেশ
- প্রথমবারের মতো সরাসরি জাহাজে ইউরোপ যাচ্ছে তৈরি পোশাক