বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ চৈত্র ১৪ ১৪৩০ ১৮ রমজান ১৪৪৫
পাবনার খবর
প্রকাশিত: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০
প্রতি কেজি উৎকৃষ্টমানের মিনিকেট চাল ৫১ টাকা ৫০ পয়সা এবং মাঝারি মানের মিনিকেট চাল ৪৫ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। এই হিসাবে ৫০ কেজির বস্তার দাম হবে দুই হাজার ৫৭৫ টাকা। আর মাঝারি মানের ৫০ কেজির বস্তা দুই হাজার ২৫০ টাকা।
মঙ্গলবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আব্দুল গনি রোডে খাদ্য ভবনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত দেশের চালকল মালিক, পাইকারি ও খুচরা চাল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা শেষে চালের দর নির্ধারণের এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সরকার নির্ধারিত এ দর মিলগেটের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
এদিকে বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুমের সভাপতিত্বে আয়োজিত বৈঠকে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন, কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান, খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক সারোয়ার মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় খাদ্যমন্ত্রী আক্ষেপ করে বলেছেন, ‘একশ্রেণির অসাধু চালকল মালিক অবৈধভাবে ধান ও চাল মজুত করে রাখার জন্য চালের বাজার অস্থিতিশীল হয়েছে। আমার নিজের নির্বাচনি এলাকা নওগাঁয় হাজার হাজার মেট্রিক টন ধান মজুত রয়েছে।
বৈঠকে খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, দেশে কৃষকদের কাছে দুই শতাংশও ধান নাই। গোপন সার্ভে করে প্রায় ৫০টা মিলের খোঁজ পেয়েছি। এসব মিলে কমপক্ষে ২০০ মেট্রিক টন থেকে সর্বোচ্চ তিন হাজার মেট্রিক টন ধান মজুত রয়েছে। এমনকি ৫০০ মেট্রিক টন চালও মজুত রয়েছে। আড়তদাররাও ধান ও চাল মজুত করে রাখছে। মিল মালিকদের উদ্দেশে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা সব জানেন। কিন্তু আপনারা সরকারকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করছেন না।
pabnasamachar.com
সর্বশেষ
জনপ্রিয়