ব্রেকিং:
সংসার চালানো কষ্ট হলেও বাপ-দাদার পেশা ধরে রেখেছেন চাটমোহরের শাঁখা পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় টানা ৪০ দিন নামাজ পড়ে বাইসাইকেলসহ বিভিন পাবনার সাবেক ওসির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতার অভিযোগ পাবনায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পাবিপ্রবির তিন শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব পাবনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন "মুতআহ বিয়ে, গুপ্তচর ক্যাথরিন শাকদাম ও ইরানের নিরাপত্তা: এক রাষ্ট সেনাবাহিনী বিচার প্রক্রিয়া ও মানবাধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

বুধবার   ০২ জুলাই ২০২৫   আষাঢ় ১৭ ১৪৩২   ০৬ মুহররম ১৪৪৭

পাবনার খবর
সর্বশেষ:
সংসার চালানো কষ্ট হলেও বাপ-দাদার পেশা ধরে রেখেছেন চাটমোহরের শাঁখা পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলায় টানা ৪০ দিন নামাজ পড়ে বাইসাইকেলসহ বিভিন পাবনার সাবেক ওসির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগকে সহযোগিতার অভিযোগ পাবনায় আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পাবিপ্রবির তিন শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব পাবনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন "মুতআহ বিয়ে, গুপ্তচর ক্যাথরিন শাকদাম ও ইরানের নিরাপত্তা: এক রাষ্ট সেনাবাহিনী বিচার প্রক্রিয়া ও মানবাধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
৪৬৮

সুজানগরে পাটের সুদিন ফিরতে শুরু করেছে

পাবনার খবর

প্রকাশিত: ২২ আগস্ট ২০২৪  


এক সময়ে পাবনার সুজানগরের কৃষকদের প্রধান অর্থকরী ফসল ছিল পাট। ওই সময় উপজেলার মাঠে মাঠে কেবল পাট আর পাট শোভা পেতো। কিন্তু মাঝে পাট শিল্পের প্রতি উদাসীনতা এবং অব্যবস্থাপনার কারণে দেশে বছরের পর বছর পাটের বাজারে ধস নামে। এতে উপজেলার কৃষকরা পাট আবাদে নিরুৎসাহী হয়ে পড়েন। কিন্তু বর্তমানে সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরে আশায় সর্বস্তরের কৃষক আবার পাট আবাদে ঝুঁকছেন। 

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এবছর উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে পাট আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৮হাজার ৬‘শ ৭০হেক্টর জমিতে। কিন্তু অনুকূল আবহাওয়ার কারণে আবাদ হয়েছে ৯হাজার ৩‘শ ৯০হেক্টর জমিতে। 

উপজেলার খয়রান গ্রামের পাট চাষী ময়েন উদ্দিন বলেন এ বছর অনুকূল আবহাওয়া আর উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শক্রমে সঠিক সময়ে সার-বিষ দেওয়ার কারণে উপজেলার সর্বত্র পাট ভাল হয়েছে। প্রতি বিঘা জমিতে ফলন হয়েছে ৯ থেকে ১০ মণ করে। স্থানীয় হাট-বাজারে পাটের বাজারও বেশ ভাল। 

উপজেলার ভাটপাড়া গ্রামের পাট চাষী রফিকুল ইসলাম বলেন প্রতিবিঘা জমিতে পাট উৎপাদন করতে সার,বীজ এবং শ্রমিকসহ খরচ হয় ১৫/১৬ হাজার টাকা। বর্তমানে উপজেলার হাট-বাজারে প্রতিমণ পাট বিক্রি হচ্ছে ২৬/২৭‘শ টাকা দরে। এ হিসাবে এক বিঘা জমির পাট বিক্রি করে কৃষকের আয় হচ্ছে উৎপাদন খরচের চেয়ে অনেক বেশি। ফলে বর্তমানে কৃষকরা পাট আবাদে ঝুঁকছেন। 

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ রাফিউল ইসলাম বলেন পাটের সুদিন ফিরতে শুরু করেছে। গত ৩/৪বছর পাটের বাজার বেশ ভাল হওয়ায় সকল পর্যায়ের কৃষক পাট আবাদে ঝুঁকছেন। ফলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে পাট আবাদ বেশি হচ্ছে।

পাবনার খবর
এই বিভাগের আরো খবর