মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত
পাবনার খবর
প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারি ২০২০

ফাইল ছবি।
সোনার চামচ মুখে দিয়ে যার জন্ম, বাংলা সাহিত্যে আধুনিক কবিতার যিনি জনক, বাংলা চতুর্দশপদী (সনেট) কবিতার প্রবর্তক, যিনি জীবনযুদ্ধে বার বার পরাভূত হয়ে বলতে গেলে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরণ করেছেন সেই প্রথিতযশা বাঙালি মহা কবির নাম মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দের ২৫ জানুয়ারি যশোর জেলার কপোতাক্ষ নদের তীরে সাগরদাঁড়ি নামক এক সম্ভ্রান্ত জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
তার পিতার নাম রাজনারায়ন দত্ত, মাতার নাম জাহ্নবী দেবী। মাইকেল মধুসূদন দত্তের আদি নিবাস ছিল ভারতের পশ্চিম বঙ্গের হাওড়া জেলার বালিতে। পরবর্তীকালে তারা তৎকালীন যশোরের সাতক্ষীরা মহকুমার তালা থানায় বসতি স্থাপন করেন। মাইকেল মধুসূদন দত্তের পিতা রাজনারায়ন দত্ত ছিলেন তৎকালীন বৃটিশ-ভারতের রাজধানী কোলকাতার একজন সনামধন্য উকিল। তিনি অগাধ সম্পত্তির মালিক ছিলেন। সেই সুবাদে তিনি তৎকালীন যশোরের তালা থানায় (বর্তমান সাতক্ষীরা জেলাধীন) বাড়লি কটি পাড়ার জমিদার গৌরচরণ ঘোষের কন্যা জাহ্নবী দেবীকে বিয়ে করেন।
এই জাহ্নবী দেবীর কোল জুড়ে দিনে দিনে যে শিশুটি বেড়ে উঠতে থাকে তার শিক্ষার প্রতি অত্যাধিক গুরুত্ব দেয়া হয়।
মধুসুদন দত্তের পিতা ওকালতিতে যশ প্রতিষ্ঠা এবং কোলকাতায় অবস্থান করার কারণে তার বাল্যশিক্ষার ভার পড়ে মাতা জাহ্নবী দেবীর উপর। সাগরদাড়ি হতে প্রায় এক মাইল দুরত্বে অবস্থিত শেখপুরা নামক গ্রামে ফারসি ও বাংলা ভাষার দক্ষ পন্ডিত মৌলবী লুৎফুল হকের নিকট তাকে পাঠানো হয়। মৌলবী লুৎফুল হক তখন একটি প্রাচীন মসজিদের আঙিনায় একটি মক্তবে শিক্ষা দান করতেন। সেখানেই তার বাংলা ও ফারসি শিক্ষার হাতে খড়ি হয়। অত্যন্ত দক্ষতার সাথে তিনি ফারসি শিক্ষা লাভ করে শিক্ষক, অভিভাবক ও সহপাঠিদেরকে অবাক করে দেন। অপরদিকে বাল্য শিক্ষক হরলাল রায়ের নিকট তিনি বাংলা ও গনিত শেখেন। ১৮৩৩ সালে কোলকাতা যাবার আগেই মধুসুদন বাংলা ইংরাজি ও ফারসি ভাষায় বুৎপত্তি লাভ করেন। হরলাল রায় তার জীবনীতে লিখেছেন
নামে মধু হৃদে মধু
বাক্যে মধু যার
এহেন মধুকে ভুলে
সাধ্য আছে কার।’
মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাল্যকাল হতেই ইংরেজি সাহিত্যের প্রতি অনুরক্ত হয়ে পড়েন। পাশাপাশি দেশ ভ্রমণের বাসনা তাকে কৌতুহলি করে তোলে। মধুসূদন দত্তকে হিন্দু কলেজে ভর্তি করা হয়। এসময় শেক্সপিয়র ও মিলটন তার চিত্তকে উন্মুক্ত করেছিলেন। তাই তাদের দেশ দেখার জন্য তিনি উদগ্রিব হয়ে ওঠেন।
ছাত্রাবস্থায় তিনি হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে খ্র্স্টি ধর্ম গ্রহণ করেন। ফলে পিতা মাতার সঙ্গে তার মতদ্বৈততা ঘটে। এর কিছুদিন পর তিনি কোলকাতা ত্যাগ করে ১৮৪৮ সালে মাদ্রাজ চলে যান। ইংল্যান্ড দেখার জন্য তার যেমন দুর্বার আকাংখ্যা ছিল তেমনি ইংরেজি ভাষায় কবিতা লিখে খ্যাতি অর্জন করা তার চিন্তা শক্তিকে প্রভাবিত করে। মাদ্রাজের একটি কলেজে তিনি শিক্ষকতা করতে থাকেন এবং সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত হন। এসময় ইংরেজিতে ‘ক্যাপটিভ লেডি’ নামক একটি কাব্য রচনা করেন। তার আশা ছিল এই কাব্যের মাধ্যমে তার যশ খ্যাতি চারদিকে ছড়িয়ে পড়বে। কিন্তু সে কাব্য ইংরেজি সাহিত্যে তেমন স্থান করে নিতে ব্যর্থ হয়।
যে কলেজে তিনি শিক্ষকতা করতেন সেই কলেজের ইংরেজ অধ্যক্ষের কন্যা রেবেকা ম্যাকটাভিসকে বিয়ে করেন। কিন্তু এ বিয়ে বেশিদিন স্থায়িত্বলাভ করেনি। তিনি দ্বিধাহীন চিত্তে তাকে পরিত্যাগ করেন এবং ফরাসি মহিলা এ্যামেলিয়া হেনরিয়েটাকে বিয়ে করেন। মাদ্রাজ থেকে কোলকাতা প্রত্যাবর্তন করার পর থেকে তিনি দারুন অর্থ কষ্টে পতিত হন। তাই ১৮৫৭ সালে পুলিশ কোর্টের কেরানি এবং পরে দ্বিভাষিকের পদে চাকরিতে যোগ দেন। এসময় কোলকাতায় ইংরেজি নাটক অভিনীত হতো। তাতে সম্ভ্রান্ত বাঙালিরা নিমন্ত্রিত হতেন।
সেকালে ভালো নাটক বলে তেমন কিছু ছিলনা, তবু যেসব রাজা মহারাজা ইংরেজি নাটক দেখতে যেতেন তাদের খেয়াল হলো বাংলা নাটকের ইংরেজি অনুবাদ করে তার অভিনয় করাবেন। আর এই নাটক অনুবাদের দায়িত্ব গিয়ে পড়ে মধুসুদনের ওপর। তিনি নাটক অনুবাদ করতে গিয়ে নিজেই নাটক লেখার সংকল্প গ্রহণ করেন। কয়েক দিনের মধ্যেই পাশ্চাত্য রীতিতে ‘শর্মিষ্ঠা’ নাটক রচনা করেন। পাইকপাড়ার রাজাদের বেলগাছিয়ার বাগানবাড়ির নাট্যশালায় শর্মিষ্ঠা নাটক মঞ্চস্থ হয়। মাইকেল মধুসুদন দত্তের সাফল্য বয়ে আনে এই নাটকে।
তিনি এরপর ‘পদ্মাবতী’ নাটক এবং‘একেই কি বলে সভ্যতা’ ও ‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রো’ দুখানা কাব্য রচনা করেন। তিনি বাংলা ভাষায় অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রয়োগ ঘটিয়ে ‘তিলোত্তমা’ ‘সম্ভব’ কাব্য রচনা করে সকলকে চমৎকৃত করে দেন। বাংলা কাব্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দ মধুসূদনের শ্রেষ্ঠ অবদান। তার অমর কীর্তি ‘মেঘনাদবধ মহাকাব্য’ এই ছন্দেই রচিত। বীরাঙ্গনা কাব্যে এই ছন্দ আরো সুন্দর ও স্নিগ্ধতায় রূপলাভ করে।
এদিকে ধর্মান্তরিত হবার কারণে মধুসূদনকে তার পিতা রাজনারায়ন দত্ত এবং মাতা জাহ্নবী দেবীর সঙ্গে তার বনিবনা ছিলনা বল্লে¬ই চলে। মাতা নমনীয়ভাব প্রদর্শন করলেও পিতা ছিলেন কঠোর। তবুও ইউরোপ যাবার সময় ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগরের মধ্যস্থততায় মধুসুদন কিছু নগদ টাকা পান এবং খিদিরপুরের বাড়িটি বিক্রয় করেন। পুত্র সধর্মে ফিরে আসবে আশায় পিতা রাজনারায়ন দত্ত বিলাতে নিদিষ্ট অংকের টাকা পাঠাতেন এবং পুত্রবধু হেনরিয়েটাকে মাসিক একশ টাকা প্রদান করতে সম্মত হয়েছিলেন। কিন্তু ধর্মান্তরিত হবার কোন সম্ভবনা না দেখে পরবর্তীকালে উক্ত টাকা বন্ধ করে দেয়া হয়।
ফলে নিরুপায় হয়ে হেনরিয়েটাও সন্তানসহ তার নিকট গিয়ে ওঠেন। ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগরের সহায়তায় তিনি ব্যারিষ্টারি পাশ করেন। এরপর সপরিবারে ফ্রান্সে চলে যান এবং ভার্সাই নগরীতে বেশ কিছুকাল বসবাস করেন। তথায় তিনি চতুর্দশপদী কবিতা রচনা করেছিলেন। সেসময় অর্থকষ্ট এমন রূপ ধারণ করে যে নিজ দেশে প্রত্যাবর্তনের মত অর্থ কড়ি তার ছিলনা। অগত্যা ঈম্বরচন্দ্র বিদ্যা সাগরের কাছে আবেদন করে পাঠান। বিদ্যা সাগরের সহায়তায় তিনি নিজ দেশে ফিরে আসেন।
ব্যারিষ্টার হিসাবে খ্যাতি অর্জনের চেষ্টা করে সফলকাম না হওয়ায় পরে মানভুম জেলার অন্তর্গত পঞ্চকোট নামক স্থানের রাজার ম্যানেজারের কাজ গ্রহণ করেন। সেখানেও তার সুবিধা হয়না। আয় ও ব্যয়ের মধ্যে সমতা বিধান তার কোনদিনই হয়নি। তিনি যেমন যশের কাঙাল ছিলেন তেনি অর্থের মরিচিকার পেছনেও ধাওয়া করেছিলেন বটে কিন্তু অর্থভাগ্য সুপ্রসন্ন ছিলোনা। জমিদার নন্দন মধুসুদন দত্ত প্রথম জীবনে কোনদিন গুনে অর্থ ব্যয় করেননি। অথচ শেষ জীবনের প্রায় ছয় বছরকাল সময় অন্ন কষ্ট, মনকষ্ট, ধার-কর্জ, নিরাশা, রোগ-শোক, অনুতাপসহ অসুস্থ অবস্থায় চিকিৎসালয়ে ভর্তি হন।
এদিকে তার কন্যার বাড়িতে তার স্ত্রী হেনরিয়েটা অসুস্থ হন এবং আলিপুর দাতব্য চিকিৎসালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। এর তিনদিন পর ১৮৭৩ সালের ২৯ জুন মাত্র ৪৯ বছর বয়সে মাইকেল মধুসুদন দত্ত মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। কোলকাতার লোয়ার সার্কুলার রোডে তার স্ত্রী হেনরিয়েটার সমাধি পাশে এই মহা কবিকে সমাহিত করা হয়।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট
সদস্য, পাবনা প্রেসক্লাব।
স/এমএস
পাবনার খবর- রূপপুরে দ্বিতীয় ইউনিটের রিয়াক্টর প্রেসারভেসেলে গর্তের ড্রিলিং শেষ
- ১০৭ বছর পূর্ণ করল হার্ডিঞ্জ ব্রিজ
- ভাসানচরে পৌঁছেছে আরও ১৭৫৯ রোহিঙ্গা
- কয়েকটি দেশের ভিসার জন্য করোনা টিকা বাধ্যতামূলক হচ্ছে
- দুই পক্ষের স্বার্থে গুগলকে চুক্তির প্রস্তাব বাংলাদেশের
- ‘দেশেই তৈরি হবে বিশ্বমানের এসি, নন-এসি লাক্সারী বাস’
- দক্ষিণ এশিয়ায় শক্তিশালী অবস্থানে বাংলাদেশের অর্থনীতি
- মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ১০ দিনব্যাপী আয়োজন
- মেট্রোরেলের প্রথম কোচ ঢাকার পথে
- পি কে ও সহযোগীদের কাছ থেকে ২৬০০ কোটি টাকা জব্দ
- বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে পাশে থাকবে ভারত
- করোনা মহামারিও অগ্রযাত্রা থামাতে পারেনি :প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টিকা নিয়েছেন
- ভূমির অবক্ষয় রোধে সমন্বিতভাবে কাজ করছে সরকার : পরিবেশমন্ত্রী
- বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানাল জাতিসংঘ
- কেউ থামাতে পারবে না : প্রধানমন্ত্রী
- দক্ষিণাঞ্চলে আরেকটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র হবে: প্রধানমন্ত্রী
- এইচ টি ইমামের মৃত্যুতে পাবনা প্রেসক্লাবের শোক
- সাঁথিয়ায় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের স্বাক্ষর জালিয়াতি ঘটনায় আটক ১
- চাটমোহর পৌর সদরে ৪টি রাস্তা নির্মাণকাজের উদ্বোধন করলেন মেয়র
- ঘুরে দাঁড়াচ্ছে মোংলা বন্দর
- বিশ্ব রেকর্ডের অপেক্ষায় ‘শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু’
- পাব অনেক বেশি ॥ উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ
- প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া শিখলেন ১০০ পুলিশ
- হাইব্রিড ধান আবাদ ২ লাখ হেক্টর জমিতে
- এবার ‘শ্বেতবলাকা’ আসছে বিমানে
- করোনার টিকা সম্পর্কিত সব ধরনের কর অব্যাহতি
- ‘করোনার টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ার চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ’
- মুশতাকের মৃত্যুতে কারা কর্তৃপক্ষের গাফিলতি পায়নি তদন্ত কমিটি
- বেড়ায় অভিযানে আড়াইশ’ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
- মুক্তিযুদ্ধের কথা নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে--রণেশ মৈত্র
- বীমার আওতায় আসছেন দেড় লাখ শ্রমিক
- সুখবরের অপেক্ষায় বাংলাদেশ বের হতে পারে এলডিসি থেকে
- হাইটেক পার্কে আশার ঝলক
- স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি
- বদলে যাবে এসিআর, আসছে এপিএআর
- বাংলাদেশে বেভারেজ পণ্য উৎপাদন করবে ডেনমার্ক ও শ্রীলঙ্কা
- চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতি সম্পন্ন
- ইচ্ছেকৃত ঋণখেলাপিদের গাড়ি ও বাড়ি ক্রয়ে নিষেধাজ্ঞা আসছে
- পাবনা পৌরসভার নব নির্বাচিত মেয়রের দায়িত্ব গ্রহণ
- পাবনার ইছামতি নদীর অবৈধ দখল মুক্ত করে নাব্যতা ফেরানো হবে
- জলবায়ু পরিবর্তনে একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড
- ১৭ দিনে টিকা নিয়েছেন প্রায় ৩০ লাখ মানুষ
- পাবনা অঞ্চলে বিলুপ্তপ্রায় পেশা ঘোলওয়ালা
- মুজিববর্ষে অনন্য মাইলফলকে দেশ
- ঐতিহ্য ফিরে এলো পাবনার কাজীরহাট-আরিচার, আবারও ফেরি সার্ভিস চালু
- জিএসপি প্লাস সুবিধা আদায়ে প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে
- আধুনিক বিশ্বের মতো উন্নত বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় যাচ্ছে দেশ
- পাবনায় নিহত পুলিশ সদস্যদ্যের স্মরণে পুলিশ মেমোরিয়াল ডে অনুুষ্ঠিত
- বেড়ায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা
- অনলাইনে শিশু যৌন নির্যাতন প্রতিরোধে প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ
- প্রেম-বিয়ে-খুন-মিন্নি এবং আমাদের বরগুনা
- আষাঢ়ের গল্প
- দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হতে পারে
- মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত
- রোহিঙ্গারা ফুটবল, বাংলাদেশ খেলার মাঠ, চীন মূল খেলোয়াড়
- যে শোকে বাংলার ইতিহাস কাঁদে
- ‘সরবে নয়, নীরবেই বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ’
- জাসদ গণঅভ্যুত্থানে ব্যর্থ হয়ে সেনা অভ্যুত্থানের পথে হাঁটে
- ‘স্বল্পমূল্যে মিলাদ পড়ানো হয়’
- শহীদ বুদ্বিজীবী দিবসের উপলব্ধি
- সাবেক দুদক কমিশনার সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর ৭১তম জন্মদিন আজ
- জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বঙ্গবন্ধুই হোন দর্শনগুরু
- Will BNP ever change?
- মৃত্যুঞ্জয়ী স্যামসন এইচ চৌধুরীর অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ